মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি, জ্বালানিমন্ত্রী আর্নেস্ট মনিজ এবং অর্থমন্ত্রী জ্যাক লিউ-কে রুবিও বলেন, পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হবেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি জাতীয় নিরাপত্তার ঝুঁকি দূর করবেন এবং কংগ্রেস যে নিষেধাজ্ঞা পাস করেছিল তা ইরানের ওপর পুনর্বহাল করবেন। কারণ এ সমঝোতার মধ্যে মৌলিক এবং মেরামতের অযোগ্য কিছু ত্রুটি রয়েছে।” তিনি তার ভাষায় বলেন, ইরান সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জানা উচিত যে, কংগ্রেসের বেশিরভাগ সদস্য এ সমঝোতা সমর্থন করেন না এবং ওবামার ক্ষমতার মেয়াদ শেষ হলে তা বাতিল করা হবে। ভিয়েনা সমঝোতা অনুযায়ী, তেহরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হবে এবং জাতিসংঘ ইরানকে একটি পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। এর বিপরীতে ইরান তার পরমাণু কর্মসূচিতে কিছু সীমাবদ্ধতা আরোপ করবে তবে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ করতে পারবে। কিন্তু আমেরিকার রিপাবলিকান দলের বেশিরভাগ কংগ্রেসম্যান এ সমঝোতার বিরোধিতা করছেন। সমঝোতার বিষয়টি পর্যালোচনা ও অনুমোদন বা বাতিলের জন্য কংগ্রেস সদস্যরা ৬০ দিন সময় পাবেন। তবে, প্রেসিডেন্টের ভেটো ক্ষমতা এড়িয়ে এ সমঝোতাকে বাতিল করতে হলে ভোটাভুটিতে মার্কিন কংগ্রেসের দু কক্ষেই দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাগবে। কিন্তু রিপাবলিকান দলের হাতে সে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। ফলে ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট দলের সমর্থন প্রয়োজন হবে তাদের জন্য। ডেমোক্র্যাটরা সে সমর্থন দেবে কিনা তা নিয়ে যথষ্ট সংশয় রয়েছে। কারণ ইরানের সঙ্গে সমঝোতাকে আন্তর্জাতিক একটি বড় সমস্যার সমাধান বলে কৃতিত্ব নিতে চাইবে ডেমোক্র্যাট দল। অন্যদিকে, রুবিওর মতো মনোনয়ন প্রত্যাশীরা এখন ইহুদি লবির সমর্থন আদায়ের চেষ্টায় এ সমঝোতার বিরোধিতা করছেন বলে মনে করা হচ্ছে।#২৪ জুলাই (রেডিও তেহরান):

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি, জ্বালানিমন্ত্রী আর্নেস্ট মনিজ এবং অর্থমন্ত্রী জ্যাক লিউ-কে রুবিও বলেন, পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হবেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি জাতীয় নিরাপত্তার ঝুঁকি দূর করবেন এবং কংগ্রেস যে নিষেধাজ্ঞা পাস করেছিল তা ইরানের ওপর পুনর্বহাল করবেন। কারণ এ সমঝোতার মধ্যে মৌলিক এবং মেরামতের অযোগ্য কিছু ত্রুটি রয়েছে।”  তিনি তার ভাষায় বলেন, ইরান সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জানা উচিত যে, কংগ্রেসের বেশিরভাগ সদস্য এ সমঝোতা সমর্থন করেন না এবং ওবামার ক্ষমতার মেয়াদ শেষ হলে তা বাতিল করা হবে।



ভিয়েনা সমঝোতা অনুযায়ী, তেহরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হবে এবং জাতিসংঘ ইরানকে একটি পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। এর বিপরীতে ইরান তার পরমাণু কর্মসূচিতে কিছু সীমাবদ্ধতা আরোপ করবে তবে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ করতে পারবে। কিন্তু আমেরিকার রিপাবলিকান দলের বেশিরভাগ কংগ্রেসম্যান এ সমঝোতার বিরোধিতা করছেন। সমঝোতার বিষয়টি পর্যালোচনা ও অনুমোদন বা বাতিলের জন্য কংগ্রেস সদস্যরা ৬০ দিন সময় পাবেন। তবে, প্রেসিডেন্টের ভেটো ক্ষমতা এড়িয়ে এ সমঝোতাকে বাতিল করতে হলে ভোটাভুটিতে মার্কিন কংগ্রেসের দু কক্ষেই দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাগবে। কিন্তু রিপাবলিকান দলের হাতে সে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। ফলে ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট দলের সমর্থন প্রয়োজন হবে তাদের জন্য। ডেমোক্র্যাটরা সে সমর্থন দেবে কিনা তা নিয়ে যথষ্ট সংশয় রয়েছে। কারণ ইরানের সঙ্গে সমঝোতাকে আন্তর্জাতিক একটি বড় সমস্যার সমাধান বলে কৃতিত্ব নিতে চাইবে ডেমোক্র্যাট দল। অন্যদিকে, রুবিওর মতো মনোনয়ন প্রত্যাশীরা এখন ইহুদি লবির সমর্থন আদায়ের চেষ্টায় এ সমঝোতার বিরোধিতা করছেন বলে মনে করা হচ্ছে।#২৪ জুলাই (রেডিও তেহরান):