Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » উপকূলজুড়ে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত উত্তর বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘কোমেন’-এ পরিণত হয়ে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে। এ কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা ও চাঁদপুরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।নিম্নচাপের কারণে কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম উপকূলজুড়ে সাত নম্বর বিপদ সংকেত জারি করেছে প্রশাসন। সেই সঙ্গে মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে পাঁচ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। বুধবার বিকাল থেকে উপকূলীয় এলাকার লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে মাইকিং করা হয়েছে।এদিকে জলোচ্ছ্বাসে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে জেলা প্রশাসন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। উপকূলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। কক্সবাজার বিমান বন্দর এবং জেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা আবহাওয়া অফিস জানায়,‘কোমেন’ ঘূর্ণিঝড়টি বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যার মধ্যে ৪/৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছাসে চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের মাঝ বরাবর উপকূলে আঘাত হানতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আবহাওয়া অফিস সূত্র জানায়, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত মৌসুমী নিম্নচাপটি ঘণীভূত হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি বর্তমানে উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থান করছে। কক্সবাজারের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৪ থেকে ৬ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ূতাড়িত জলোচ্ছ্বসে প্লাবিত হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। এদিকে রাতে ঝড়ের কবলে পড়ে সেন্টমার্টিনে গাছ চাড়া পড়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। শাহপরী দ্বীপ ও টেকনাফের কিছু এলাকায় অনেক ঘর বাড়ি বিধ্স্ত হয়েছে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ বর্তমানে ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটে সাগর মাঝারি ধরনের উত্তাল রয়েছে। আবহাওয়া অফিসের এমন তথ্য পেয়ে বুধবার রাত ৮টায় জরুরি সভা করেন জেলা প্রশাসক। সভায় কক্সবাজার আবহাওয়া অধিদফতরের সহকারি আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক বলেন, গভীর নিম্নচাপটি কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে রয়েছে। এটি ১০/১২ কিলোমিটার বেগে কক্সবাজারের দিকে আসছে। গভীর নিম্নচাপটি বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যার মধ্যে কক্সবাজারের উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে। ৬০/৭০ কিলোমিটার বেগে ওই নিম্নচাপটি আঘাত হানতে পারে। -




 উপকূলজুড়ে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত


 উত্তর বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘কোমেন’-এ পরিণত হয়ে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে। এ কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা ও চাঁদপুরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।নিম্নচাপের কারণে কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম উপকূলজুড়ে সাত নম্বর বিপদ সংকেত জারি করেছে প্রশাসন। সেই সঙ্গে মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে পাঁচ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

বুধবার বিকাল থেকে উপকূলীয় এলাকার লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে মাইকিং করা হয়েছে।এদিকে জলোচ্ছ্বাসে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে জেলা প্রশাসন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। উপকূলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। কক্সবাজার বিমান বন্দর এবং জেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

জেলা আবহাওয়া অফিস জানায়,‘কোমেন’ ঘূর্ণিঝড়টি বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যার মধ্যে ৪/৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছাসে চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের মাঝ বরাবর
উপকূলে আঘাত হানতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্র জানায়, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত মৌসুমী নিম্নচাপটি ঘণীভূত হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি বর্তমানে উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থান করছে।
কক্সবাজারের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৪ থেকে ৬ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ূতাড়িত জলোচ্ছ্বসে প্লাবিত হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে।
এদিকে রাতে ঝড়ের কবলে পড়ে সেন্টমার্টিনে গাছ চাড়া পড়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। শাহপরী দ্বীপ ও টেকনাফের কিছু এলাকায় অনেক ঘর বাড়ি বিধ্স্ত হয়েছে।
গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ বর্তমানে ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটে সাগর মাঝারি ধরনের উত্তাল রয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের এমন তথ্য পেয়ে বুধবার রাত ৮টায় জরুরি সভা করেন জেলা প্রশাসক। সভায় কক্সবাজার আবহাওয়া অধিদফতরের সহকারি আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক বলেন, গভীর নিম্নচাপটি কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে রয়েছে। এটি ১০/১২ কিলোমিটার বেগে কক্সবাজারের দিকে আসছে। গভীর নিম্নচাপটি বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যার মধ্যে কক্সবাজারের উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে। ৬০/৭০ কিলোমিটার বেগে ওই নিম্নচাপটি আঘাত হানতে পারে।
-







«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply