Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আব্দুল কালামের মরদেহ আনা হলো নয়াদিল্লীতে : ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও খ্যাতিমান পরমাণু বিজ্ঞানী এ পি জে আব্দুল কালামের মরদেহ আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিলং থেকে গুয়াহাটি হয়ে নয়াদিল্লী আনা হয়েছে। ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি বিশেষ বিমানে গুয়াহাটি থেকে তার মরদেহ মঙ্গলবার দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে দিল্লীর পালাম বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়। এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জী, উপ-রাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি, প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকর, দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও তিন বাহিনীর প্রধান প্রমুখ। পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তার মরদেহ বিমান থেকে নামানো হয়। রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জী ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিমান বন্দরে সাবেক এ রাষ্ট্রপতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বিমানবন্দর থেকে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় ১০ নম্বর রাজাজি মার্গে কালামের বাসভবনে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সকালে এক টুইটার বার্তায় বলেন, ‘কালাম প্রথমে ছিলেন রাষ্ট্ররতœ, তারপর রাষ্ট্রপতি।’ কালামের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের পর মঙ্গলবার লোকসভা এবং রাজ্যসভার অধিবেশন মুলতুবি হয়ে যায়। দিল্লীর উপরাজ্যপাল নজিব জঙ্গ ও মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও বিমানবন্দরে শ্রদ্ধা জানান কালামকে। আগামীকাল বুধবার তার জন্মস্থান তামিলনাড়ুর রামেশ্বরমে কালামের দাফন হবে। গতকাল সোমবার ভারতের মেঘালয় রাজ্যের শিলং শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন কালাম। গতকাল সন্ধ্যায় শিলংয়ে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্টে বি-স্কুলের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ‘লিভেবেল প্ল্যানেট আর্থ’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় হঠাৎ পড়ে যান কালাম। সঙ্গে সঙ্গে তাকে নেওয়া হয় হাসপাতালে। কালামের মৃত্যুতে ভারতজুড়ে শোক বিরাজ করছে। ঘোষণা করা হয়েছে সাত দিনের রাষ্ট্রীয় শোক। তামিলনাড়ুর রামেশ্বরমে ১৯৩১ সালের ১৫ অক্টোবর জন্ম আবদুল কালামের। ছোট্ট শহরে এক মৎস্যজীবী পরিবারে খুব দারিদ্র্যের মধ্যে জন্ম নিলেও তার স্বপ্ন ছিল অনেক বড়। ২০০২ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ভারতের ১১ তম রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন আবদুল কালাম। তিনি ছিলেন ভারতের তৃতীয় মুসলিম রাষ্ট্রপতি। দেশটির সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘ভারতরতœ’ ছাড়াও ‘পদ্মভূষণ’ ও ‘পদ্মবিভূষণ’ খেতাবেও ভূষিত হন তিনি।





রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আব্দুল কালামের মরদেহ আনা হলো নয়াদিল্লীতে

  : ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও খ্যাতিমান পরমাণু বিজ্ঞানী এ পি জে আব্দুল কালামের মরদেহ আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিলং থেকে গুয়াহাটি হয়ে নয়াদিল্লী আনা হয়েছে।
ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি বিশেষ বিমানে গুয়াহাটি থেকে তার মরদেহ মঙ্গলবার দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে দিল্লীর পালাম বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়। এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জী, উপ-রাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি, প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকর, দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও তিন বাহিনীর প্রধান প্রমুখ। পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তার মরদেহ বিমান থেকে নামানো হয়।
রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জী ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিমান বন্দরে সাবেক এ রাষ্ট্রপতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

বিমানবন্দর থেকে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় ১০ নম্বর রাজাজি মার্গে কালামের বাসভবনে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সকালে এক টুইটার বার্তায় বলেন, ‘কালাম প্রথমে ছিলেন রাষ্ট্ররতœ, তারপর রাষ্ট্রপতি।’
কালামের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের পর মঙ্গলবার লোকসভা এবং রাজ্যসভার অধিবেশন মুলতুবি হয়ে যায়।
দিল্লীর উপরাজ্যপাল নজিব জঙ্গ ও মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও বিমানবন্দরে শ্রদ্ধা জানান কালামকে।
আগামীকাল বুধবার তার জন্মস্থান তামিলনাড়ুর রামেশ্বরমে কালামের দাফন হবে।
গতকাল সোমবার ভারতের মেঘালয় রাজ্যের শিলং শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন কালাম। গতকাল সন্ধ্যায় শিলংয়ে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্টে বি-স্কুলের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ‘লিভেবেল প্ল্যানেট আর্থ’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় হঠাৎ পড়ে যান কালাম। সঙ্গে সঙ্গে তাকে নেওয়া হয় হাসপাতালে।
কালামের মৃত্যুতে ভারতজুড়ে শোক বিরাজ করছে। ঘোষণা করা হয়েছে সাত দিনের রাষ্ট্রীয় শোক।
তামিলনাড়ুর রামেশ্বরমে ১৯৩১ সালের ১৫ অক্টোবর জন্ম আবদুল কালামের। ছোট্ট শহরে এক মৎস্যজীবী পরিবারে খুব দারিদ্র্যের মধ্যে জন্ম নিলেও তার স্বপ্ন ছিল অনেক বড়। ২০০২ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ভারতের ১১ তম রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন আবদুল কালাম। তিনি ছিলেন ভারতের তৃতীয় মুসলিম রাষ্ট্রপতি। দেশটির সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘ভারতরতœ’ ছাড়াও ‘পদ্মভূষণ’ ও ‘পদ্মবিভূষণ’ খেতাবেও ভূষিত হন তিনি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply