Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » আপিলেও সাকার ফাঁসির রায় বহাল একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে ট্রাইব্যুনালের দেয়া মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বেঞ্চ বুধবার সকালে এ রায় ঘোষণা করেন। বেঞ্চের অপর তিন সদস্য হচ্ছেন বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। ৩, ৫, ৬ এবং ৮ নম্বর অভিযোগে ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালে সাকাকে ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়। এই অভিযোগগুলোতেই তার ফাঁসির রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। ২০১০ সালের ২৬ জুন হরতালের আগের রাতে রাজধানীর মগবাজার এলাকায় গাড়ি ভাংচুর ও গাড়ি পোড়ানোর অভিযোগে সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে রমনা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় একই বছরের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের প্রত্যুষে গ্রেফতার করা হয় তাকে। ১৯ ডিসেম্বর একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয় সাকা চৌধুরীকে। পরে ৩০ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো সাকা চৌধুরীকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এরপর বিচার শেষে ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে রায় ঘোষণা করেন। এতে তার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের আনা ২৩টি অভিযোগের মধ্যে নয়টি (২ থেকে ৮ এবং ১৭ ও ১৮ নম্বর অভিযোগ) সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। বাকি ১৪টি অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয়া হয়। রায়ে রাউজানে কুণ্ডেশ্বরী ঔষধালয়ের মালিক নূতন চন্দ্র সিংহকে হত্যা, সুলতানপুর ও ঊনসত্তরপাড়ায় হিন্দু বসতিতে গণহত্যা এবং হাটহাজারীর এক আওয়ামী লীগ নেতা ও তার ছেলেকে অপহরণ করে খুনের মোট চারটি অভিযোগে পৃথকভাবে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।





আপিলেও সাকার ফাঁসির রায় বহাল


একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে ট্রাইব্যুনালের দেয়া মৃত্যুদণ্ড  বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বেঞ্চ বুধবার সকালে এ রায় ঘোষণা করেন। বেঞ্চের অপর তিন সদস্য হচ্ছেন বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

৩, ৫, ৬ এবং ৮ নম্বর অভিযোগে ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালে সাকাকে ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়। এই অভিযোগগুলোতেই তার ফাঁসির রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

২০১০ সালের ২৬ জুন হরতালের আগের রাতে রাজধানীর মগবাজার এলাকায় গাড়ি ভাংচুর ও গাড়ি পোড়ানোর অভিযোগে সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে রমনা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় একই বছরের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের প্রত্যুষে গ্রেফতার করা হয় তাকে। ১৯ ডিসেম্বর একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয় সাকা চৌধুরীকে। পরে ৩০ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো সাকা চৌধুরীকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এরপর বিচার শেষে ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে রায় ঘোষণা করেন। এতে তার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের আনা ২৩টি অভিযোগের মধ্যে নয়টি (২ থেকে ৮ এবং ১৭ ও ১৮ নম্বর অভিযোগ) সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। বাকি ১৪টি অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয়া হয়।

রায়ে রাউজানে কুণ্ডেশ্বরী ঔষধালয়ের মালিক নূতন চন্দ্র সিংহকে হত্যা, সুলতানপুর ও ঊনসত্তরপাড়ায় হিন্দু বসতিতে গণহত্যা এবং হাটহাজারীর এক আওয়ামী লীগ নেতা ও তার ছেলেকে অপহরণ করে খুনের মোট চারটি অভিযোগে পৃথকভাবে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply