হাতে হাত মেলালেও কেজরিওয়ালের শপথ অনুষ্ঠানে থাকছেন না মোদি
: ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও দিল্লির হবু মুখ্যমন্ত্রীর অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মধ্যে সরাসরি সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দিল্লিতে নির্বাচনি প্রচারের সময় একে অন্যের সমালোচনা করলেও আজ (বৃহস্পতিবার) এই দুই নেতার মধ্যে করমর্দনের মধ্যে কিছুটা স্বাভাবিক সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।
নির্বাচনি প্রচারের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আপ প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নাম উল্লেখ না করে তাকে ‘নৈরাজ্যবাদী’, ‘ধর্না দেয়ার মাস্টার,’ জঙ্গলে গিয়ে নকশালদের সঙ্গে কাজ করার উপদেশ দিয়েছিলেন। এমনকি পরোক্ষভাবে কেজরিয়ালকে 'দুর্ভাগা' বলেও আখ্যা দিয়েছিলেন মোদি। কেজরিওয়ালও প্রধানমন্ত্রীর দেয়া প্রতিশ্রুতি ইত্যাদির কথা তুলে মোদির পাল্টা সমালোচনা করেছিলেন।
দিল্লির হবু মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল আজ সকাল সাড়ে দশটার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে যান। সেখানে দু’জনের মধ্যে প্রায় ১৫ মিনিট ধরে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে ছিলেন আপ বিধায়ক মনীষ সিসোদিয়া।
অরবিন্দ কেজরিওয়াল আনুষ্ঠানিকভাবে তার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জানান, তিনি ওইদিন দিল্লির বাইরে থাকার জন্য অনুষ্ঠানে থাকতে পারবেন না।
আজই প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে দেখা করে তিনি দিল্লিকে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা দেয়ার দাবি জানান। মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে কেজরিওয়ালের সঙ্গী বিধায়ক মনীষ সিসোদিয়া জানান, ‘অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন, কেন্দ্র এবং রাজ্যে দুই জায়গার সরকারেরই ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে, তাই দিল্লিকে উন্নত শহরে পরিণত করার লক্ষ্যে দু'পক্ষেরই কাজ করার সুবর্ণ সুযোগ এসেছে।’
সিসোদিয়া জানান, ‘অরবিন্দ কেজরিওয়াল দিল্লিকে পূর্ণ রাজ্যের দাবি তুললে প্রধানমন্ত্রী এই বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন। এছাড়া দিল্লির উন্নয়নে দিল্লি সরকারকে সম্পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।’
এদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কেজরিওয়ালের আমন্ত্রণ স্বীকার করলেও শপথ গ্রহণের দিন তিনি থাকতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন। কারণ তার আগে থেকেই মহারাষ্ট্রে তার অন্য কর্মসূচি নির্ধারিত রয়েছে।#১২ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান)
হাতে হাত মেলালেও কেজরিওয়ালের শপথ অনুষ্ঠানে থাকছেন না মোদি : ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও দিল্লির হবু মুখ্যমন্ত্রীর অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মধ্যে সরাসরি সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দিল্লিতে নির্বাচনি প্রচারের সময় একে অন্যের সমালোচনা করলেও আজ (বৃহস্পতিবার) এই দুই নেতার মধ্যে করমর্দনের মধ্যে কিছুটা স্বাভাবিক সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। নির্বাচনি প্রচারের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আপ প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নাম উল্লেখ না করে তাকে ‘নৈরাজ্যবাদী’, ‘ধর্না দেয়ার মাস্টার,’ জঙ্গলে গিয়ে নকশালদের সঙ্গে কাজ করার উপদেশ দিয়েছিলেন। এমনকি পরোক্ষভাবে কেজরিয়ালকে 'দুর্ভাগা' বলেও আখ্যা দিয়েছিলেন মোদি। কেজরিওয়ালও প্রধানমন্ত্রীর দেয়া প্রতিশ্রুতি ইত্যাদির কথা তুলে মোদির পাল্টা সমালোচনা করেছিলেন। দিল্লির হবু মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল আজ সকাল সাড়ে দশটার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে যান। সেখানে দু’জনের মধ্যে প্রায় ১৫ মিনিট ধরে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে ছিলেন আপ বিধায়ক মনীষ সিসোদিয়া। অরবিন্দ কেজরিওয়াল আনুষ্ঠানিকভাবে তার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জানান, তিনি ওইদিন দিল্লির বাইরে থাকার জন্য অনুষ্ঠানে থাকতে পারবেন না। আজই প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে দেখা করে তিনি দিল্লিকে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা দেয়ার দাবি জানান। মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে কেজরিওয়ালের সঙ্গী বিধায়ক মনীষ সিসোদিয়া জানান, ‘অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন, কেন্দ্র এবং রাজ্যে দুই জায়গার সরকারেরই ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে, তাই দিল্লিকে উন্নত শহরে পরিণত করার লক্ষ্যে দু'পক্ষেরই কাজ করার সুবর্ণ সুযোগ এসেছে।’ সিসোদিয়া জানান, ‘অরবিন্দ কেজরিওয়াল দিল্লিকে পূর্ণ রাজ্যের দাবি তুললে প্রধানমন্ত্রী এই বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন। এছাড়া দিল্লির উন্নয়নে দিল্লি সরকারকে সম্পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।’ এদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কেজরিওয়ালের আমন্ত্রণ স্বীকার করলেও শপথ গ্রহণের দিন তিনি থাকতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন। কারণ তার আগে থেকেই মহারাষ্ট্রে তার অন্য কর্মসূচি নির্ধারিত রয়েছে।#১২ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান)
Tag: world
No comments: