Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » মুকুলের ক্ষমতা কমালেন মমতা, তৃণমূলের নেতাদের মধ্যে দায়িত্ব ভাগ মমতা ব্যানার্জি- মুকুল রায় : সারদা কেলেঙ্কারিতে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা সিবিআই তলব করার পর থেকে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়কে এড়িয়ে চলছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ (শনিবার) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকা সাংগঠনিক বৈঠকে ডাক পাননি মুকুল রায়। এছাড়া, তিনি এতদিন যে পদে ছিলেন, তার সঙ্গে সর্বভারতীয় সহকারি সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছেন সুব্রত বক্সিকে। এতে কার্যত মুকুল রায়ের এতদিনের একচেটিয়া ক্ষমতা কিছুটা খর্ব করা হল। এছাড়া, সর্বভারতীয় স্তরে উন্নীত করা হয়েছে রাজ্যের পুর ও নগরউন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এবং রাজ্যসভার এমপি ডেরেক ও. ব্রায়েনকে। সর্বভারতীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে এমপি দীনেশ ত্রিবেদীকে। কিছুদিন ধরেই জল্পনা চলছিল, দীনেশ ত্রিবেদী তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন। এমনকি এ নিয়ে বিজেপির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে তার কথাবার্তা ও দরকষাকষির কথাও শোনা গিয়েছিল। তাকেই আজ বিশেষ দায়িত্ব দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কার্যত বিদ্রোহ সামলালেন বলে মনে করা হচ্ছে। কেরলা এবং উত্তর পূর্বাঞ্চলের দায়িত্ব পেয়েছেন ডেরেক ও ব্রায়েন। ত্রিপুরা রাজ্যের দায়িত্ব পেয়েছেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। অসমের দায়িত্ব পেয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। আজই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার বাড়িতে দলের জেলা প্রেসিডেন্টদের বৈঠক ডাকেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যে হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি’র মাথাচাড়া দেয়া এবং আসন্ন কোলকাতা পুরসভা নির্বাচনে দলের রণকৌশল নিয়ে জেলা প্রেসিডেন্ট ও অন্য নেতাদের সঙ্গে আলোচনা হয়। আজকের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে তৃণমূলের ‘সেকেন্ড ইন কমান্ড’ নামে পরিচিত মুকুল রায় ডাক না পাওয়ায় ইতোমধ্যেই নানা জল্পনা শুরু হয়েছে। তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় অবশ্য বলছেন, ‘দলে সেকেন্ড ইন কমান্ড বলে কিছু নেই। দলের একমাত্র কমান্ডার হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের প্রতিষ্ঠাতা তিনিই। আমরা সবাই তার সৈনিক মাত্র।’ গতকাল বনগাঁ এবং কৃষ্ণগঞ্জের উপনির্বাচন নিয়েও কোনো মন্তব্য করতে চাননি মুকুল রায়। নির্বাচন শেষে সাংবাদিকরা তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে দলের মহাসচিব এ নিয়ে কথা বলবেন বলে জানিয়ে দেন তিনি। আজকের বৈঠকে মুকুল রায়কে না ডাকার পেছনে সারদা কেলেঙ্কারিতে সিবিআই তলবের জন্য দল তার থেকে দূরে থাকতে চাইছে, অথবা মুকুল রায় দলকে বিড়ম্বনায় ফেলতে চাইছেন না, তা অবশ্য স্পষ্ট নয়। তবে তার একচ্ছত্র ক্ষমতা হ্রাস করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ক্ষমতা হ্রাস প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা আব্দুল মান্নান মন্তব্য করেছেন, মুকুল রায় সারদা কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ায় মমতা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। #১৪ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান)





 
মুকুলের ক্ষমতা কমালেন মমতা, তৃণমূলের নেতাদের মধ্যে দায়িত্ব ভাগ
মমতা ব্যানার্জি- মুকুল রায়

: সারদা কেলেঙ্কারিতে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা সিবিআই তলব করার পর থেকে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়কে এড়িয়ে চলছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।







আজ (শনিবার) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকা সাংগঠনিক বৈঠকে ডাক পাননি মুকুল রায়। এছাড়া, তিনি এতদিন যে পদে ছিলেন, তার সঙ্গে সর্বভারতীয় সহকারি সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছেন সুব্রত বক্সিকে। এতে কার্যত মুকুল রায়ের এতদিনের একচেটিয়া ক্ষমতা কিছুটা খর্ব করা হল।



এছাড়া, সর্বভারতীয় স্তরে উন্নীত করা হয়েছে রাজ্যের পুর ও নগরউন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এবং রাজ্যসভার এমপি ডেরেক ও. ব্রায়েনকে। সর্বভারতীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে এমপি দীনেশ ত্রিবেদীকে।  কিছুদিন ধরেই জল্পনা চলছিল, দীনেশ ত্রিবেদী তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন। এমনকি এ নিয়ে বিজেপির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে তার কথাবার্তা ও দরকষাকষির কথাও শোনা গিয়েছিল। তাকেই আজ বিশেষ দায়িত্ব দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কার্যত বিদ্রোহ সামলালেন বলে মনে করা হচ্ছে।



কেরলা এবং উত্তর পূর্বাঞ্চলের দায়িত্ব পেয়েছেন ডেরেক ও ব্রায়েন। ত্রিপুরা রাজ্যের দায়িত্ব পেয়েছেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। অসমের দায়িত্ব পেয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।

আজই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার বাড়িতে দলের জেলা প্রেসিডেন্টদের  বৈঠক ডাকেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যে হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি’র মাথাচাড়া দেয়া এবং আসন্ন কোলকাতা পুরসভা নির্বাচনে দলের রণকৌশল নিয়ে জেলা প্রেসিডেন্ট ও অন্য নেতাদের সঙ্গে আলোচনা হয়।



আজকের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে তৃণমূলের ‘সেকেন্ড ইন কমান্ড’ নামে পরিচিত  মুকুল রায় ডাক না পাওয়ায় ইতোমধ্যেই নানা জল্পনা শুরু হয়েছে। তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় অবশ্য বলছেন, ‘দলে সেকেন্ড ইন কমান্ড বলে কিছু নেই। দলের একমাত্র কমান্ডার হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের প্রতিষ্ঠাতা তিনিই। আমরা সবাই তার সৈনিক মাত্র।’



গতকাল বনগাঁ এবং কৃষ্ণগঞ্জের উপনির্বাচন নিয়েও কোনো মন্তব্য করতে চাননি মুকুল রায়। নির্বাচন শেষে সাংবাদিকরা তার প্রতিক্রিয়া  জানতে চাইলে দলের মহাসচিব এ নিয়ে কথা বলবেন বলে জানিয়ে দেন তিনি।



আজকের বৈঠকে মুকুল রায়কে না ডাকার পেছনে সারদা কেলেঙ্কারিতে সিবিআই তলবের জন্য দল তার থেকে দূরে থাকতে চাইছে, অথবা মুকুল রায় দলকে বিড়ম্বনায় ফেলতে চাইছেন না, তা অবশ্য স্পষ্ট নয়। তবে তার একচ্ছত্র ক্ষমতা হ্রাস করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ক্ষমতা হ্রাস প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা আব্দুল মান্নান মন্তব্য করেছেন, মুকুল রায় সারদা কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ায় মমতা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। #১৪ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান)
 
 






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply