দিল্লিতে চার্চে হামলার প্রতিবাদে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিক্ষোভ, আটক ২০০
: ভারতের দিল্লিতে বারবার চার্চে আক্রমণের ঘটনায় অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবিতে আজ (বৃহস্পতিবার) ব্যাপক বিক্ষোভ হয়। দিল্লিতে আজ সেক্রেড হার্ট ক্যাথেড্রাল চার্চে বিক্ষোভকারীরা জড়ো হয়।
পরে তারা ‘আমাদের ওপর আক্রমন বন্ধ কর’, ‘আমরা সবাই শান্তি চাই’ লেখা ব্যানার নিয়ে বিক্ষোভ দেখায়। তারা দিল্লিতে চার্চে হওয়া এ যাবৎ সমস্ত ঘটনার জন্য বিশেষ তদন্ত দল (এসআইটি)-এর মাধ্যমে তদন্তের দাবি জানান। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিক্ষোভ দেখানোর দায়ে পুলিশ প্রায় ২০০ জনকে নিজেদের হেফাজতে নেয়।
পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মুকেশ মীনা জানান, ‘বিক্ষোভকারীদের আটক করে সংসদ মার্গ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাদের কাছে চার্চের বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা অনুমতি ছিল না এবং আমরা সার্বজনিক সড়কে বিক্ষোভ করার অনুমতি দিতে পারি না।’
পুলিশ বলছে, ‘ওরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের বাসভবন পর্যন্ত মিছিল করে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু তার আগেই তাদের থামিয়ে দেয়া হয়। কারোরই এভাবে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসভবনে যাওয়ার অধিকার নেই।’
দিল্লি ক্যাথলিক আর্কডায়োসিস-এর মুখপাত্র ফাদার এস শঙ্কর বলেছেন, ‘আমরা শুধু চার্চে আক্রমণের ঘটনার বিচার চাই এবং চার্চের নিরাপত্তা চাইছি। আমরা খ্রিস্টান হিসেবে নয়, ভারতের নাগরিক হিসেবে এই দাবি করছি। আমরা প্রেসিডেন্ট এবং প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত আমাদের কথা পৌঁছে দিয়েছি। কিন্তু তাদের কাছ থেকে কোনো উত্তর পাওয়া যায় নি।’
গত ২ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ দিল্লিতে একটি চার্চে ঢুকে দুষ্কৃতিরা ভাঙচুর করে। কিছু জিনিষপত্র চুরিও হয়ে যায় এখান থেকে।
এর আগে ১ ডিসেম্বর পূর্ব দিল্লিতে একটি চার্চে অগ্নিসংযোগসহ চারটি ক্ষেত্রে আক্রমণের ঘটনা ঘটে। দিল্লির বসন্ত বিহারের স্থানীয় বাসিন্দা ডেভিড জন (৩৫) বলেন, ‘আমরা এসব ঘটনার বিচার চাই। আমাদের নিরাপত্তার জন্য কোনো পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে না।’
৫ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান)
দিল্লিতে চার্চে হামলার প্রতিবাদে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিক্ষোভ, আটক ২০০ : ভারতের দিল্লিতে বারবার চার্চে আক্রমণের ঘটনায় অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবিতে আজ (বৃহস্পতিবার) ব্যাপক বিক্ষোভ হয়। দিল্লিতে আজ সেক্রেড হার্ট ক্যাথেড্রাল চার্চে বিক্ষোভকারীরা জড়ো হয়। পরে তারা ‘আমাদের ওপর আক্রমন বন্ধ কর’, ‘আমরা সবাই শান্তি চাই’ লেখা ব্যানার নিয়ে বিক্ষোভ দেখায়। তারা দিল্লিতে চার্চে হওয়া এ যাবৎ সমস্ত ঘটনার জন্য বিশেষ তদন্ত দল (এসআইটি)-এর মাধ্যমে তদন্তের দাবি জানান। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিক্ষোভ দেখানোর দায়ে পুলিশ প্রায় ২০০ জনকে নিজেদের হেফাজতে নেয়। পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মুকেশ মীনা জানান, ‘বিক্ষোভকারীদের আটক করে সংসদ মার্গ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাদের কাছে চার্চের বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা অনুমতি ছিল না এবং আমরা সার্বজনিক সড়কে বিক্ষোভ করার অনুমতি দিতে পারি না।’ পুলিশ বলছে, ‘ওরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের বাসভবন পর্যন্ত মিছিল করে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু তার আগেই তাদের থামিয়ে দেয়া হয়। কারোরই এভাবে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসভবনে যাওয়ার অধিকার নেই।’ দিল্লি ক্যাথলিক আর্কডায়োসিস-এর মুখপাত্র ফাদার এস শঙ্কর বলেছেন, ‘আমরা শুধু চার্চে আক্রমণের ঘটনার বিচার চাই এবং চার্চের নিরাপত্তা চাইছি। আমরা খ্রিস্টান হিসেবে নয়, ভারতের নাগরিক হিসেবে এই দাবি করছি। আমরা প্রেসিডেন্ট এবং প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত আমাদের কথা পৌঁছে দিয়েছি। কিন্তু তাদের কাছ থেকে কোনো উত্তর পাওয়া যায় নি।’ গত ২ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ দিল্লিতে একটি চার্চে ঢুকে দুষ্কৃতিরা ভাঙচুর করে। কিছু জিনিষপত্র চুরিও হয়ে যায় এখান থেকে। এর আগে ১ ডিসেম্বর পূর্ব দিল্লিতে একটি চার্চে অগ্নিসংযোগসহ চারটি ক্ষেত্রে আক্রমণের ঘটনা ঘটে। দিল্লির বসন্ত বিহারের স্থানীয় বাসিন্দা ডেভিড জন (৩৫) বলেন, ‘আমরা এসব ঘটনার বিচার চাই। আমাদের নিরাপত্তার জন্য কোনো পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে না।’ ৫ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান)
Tag: world
No comments: