Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » বাংলাদেশে এক মাসের বেশি সময় ধরে চলা একটানা অবরোধ আর তার সাথে সাথে হরতালের কর্মসূচির ফলে পণ্য পরিবহন করতে না পেরে সঙ্কটে পড়েছেন মাছ ব্যবসায়িরা। তার ওপর মাছ একটি পচনশীল পণ্য হওয়ায় বিষয়টি দুশ্চিন্তায় ফেলেছে দেশের মৎস্য আমদানীকারক ও রপ্তানিকারকদের। চাঁদপুরের মাছঘাটের একজন আড়তদার, ব্যবসায়ী, আমদানি ও রপ্তানি কারক আব্দুল মালেক খন্দকার বিবিসিকে বলছিলেন, বর্তমান সময়ে ভয় আর আতঙ্কে মাছ ব্যবসায়িরা কোথাও পণ্য পাঠাতে পারছেন না। নিজের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়ে মাছ ব্যবসায়ি আব্দুল মালেক খন্দকার জানান, দেড় মাস আগে তিনি পাকিস্তান থেকে তিন কন্টেইনার মাছ আনিয়েছেন। কিন্তু এই অচলাবস্থার কারণে তা কোথাও পাঠাতে পারছেন না। তিনি জানান, তার মতই অবস্থা অধিকাংশ মাছ আমদানি-রপ্তানিকারকদের। মি খন্দকার বলেন, “ঢাকা, রংপুর, বগুড়া সিলেটসহ বিভিন্ন জেলায় আমরা মাছ পাঠাই। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে এক কার্টুন পণ্যও কোথাও পাঠাতে পারছি না। সব মাল ফ্যাক্টরিতে আটকে আছে”। এই মাছ ব্যবসায়ি জানান, প্রচুর মাছ এখন বিভিন্ন কোল্ড স্টোরেজে হিমায়িত করে রাখা হচ্ছে। দুই-চার মাস এগুলো এভাবেই রাখা যাবে। আবার সবার পক্ষে দীর্ঘকাল হিমায়িত করে রাখা সম্ভব নয়। তাই অনেক ব্যবসায়ি যে যার মত প্রতিদিনের পণ্য প্রতিদিন বিক্রি করে দেয়ার চেষ্টা করছে। এ অবস্থায় নতুন করে পণ্য আনার কথা ভাবতে দ্বিধায় রয়েছেন ব্যবসায়িরা। মি খন্দকার বলেন, “আমার মায়ানমার থেকে মাছের চালান আনার কথা। তারা বারবার ফোনে খবর নিচ্ছে। কিন্তু ভয়ে আনতে পারছি না। কারণ পণ্য আনলেই তো হবে না। সেগুলো বিক্রি তো করতে হবে”। চাঁদপুরের এই মাছ ব্যবসায়ি বলছিলেন, দেশের বিভিন্ন এলাকায় তিনি মাছ পাটিয়ে থাকেন। কিন্তু এখন বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়িরা মাছ কিনতে চাইছেন না।





বাংলাদেশে এক মাসের বেশি সময় ধরে চলা একটানা অবরোধ আর তার সাথে সাথে হরতালের কর্মসূচির ফলে পণ্য পরিবহন করতে না পেরে সঙ্কটে পড়েছেন মাছ ব্যবসায়িরা।

তার ওপর মাছ একটি পচনশীল পণ্য হওয়ায় বিষয়টি দুশ্চিন্তায় ফেলেছে দেশের মৎস্য আমদানীকারক ও রপ্তানিকারকদের।

চাঁদপুরের মাছঘাটের একজন আড়তদার, ব্যবসায়ী, আমদানি ও রপ্তানি কারক আব্দুল মালেক খন্দকার বিবিসিকে বলছিলেন, বর্তমান সময়ে ভয় আর আতঙ্কে মাছ ব্যবসায়িরা কোথাও পণ্য পাঠাতে পারছেন না।

নিজের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়ে মাছ ব্যবসায়ি আব্দুল মালেক খন্দকার জানান, দেড় মাস আগে তিনি পাকিস্তান থেকে তিন কন্টেইনার মাছ আনিয়েছেন। কিন্তু এই অচলাবস্থার কারণে তা কোথাও পাঠাতে পারছেন না। তিনি জানান, তার মতই অবস্থা অধিকাংশ মাছ আমদানি-রপ্তানিকারকদের।

মি খন্দকার বলেন, “ঢাকা, রংপুর, বগুড়া সিলেটসহ বিভিন্ন জেলায় আমরা মাছ পাঠাই। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে এক কার্টুন পণ্যও কোথাও পাঠাতে পারছি না। সব মাল ফ্যাক্টরিতে আটকে আছে”।

এই মাছ ব্যবসায়ি জানান, প্রচুর মাছ এখন বিভিন্ন কোল্ড স্টোরেজে হিমায়িত করে রাখা হচ্ছে। দুই-চার মাস এগুলো এভাবেই রাখা যাবে।

আবার সবার পক্ষে দীর্ঘকাল হিমায়িত করে রাখা সম্ভব নয়। তাই অনেক ব্যবসায়ি যে যার মত প্রতিদিনের পণ্য প্রতিদিন বিক্রি করে দেয়ার চেষ্টা করছে।

এ অবস্থায় নতুন করে পণ্য আনার কথা ভাবতে দ্বিধায় রয়েছেন ব্যবসায়িরা। মি খন্দকার বলেন, “আমার মায়ানমার থেকে মাছের চালান আনার কথা। তারা বারবার ফোনে খবর নিচ্ছে।

কিন্তু ভয়ে আনতে পারছি না। কারণ পণ্য আনলেই তো হবে না। সেগুলো বিক্রি তো করতে হবে”।

চাঁদপুরের এই মাছ ব্যবসায়ি বলছিলেন, দেশের বিভিন্ন এলাকায় তিনি মাছ পাটিয়ে থাকেন। কিন্তু এখন বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়িরা মাছ কিনতে চাইছেন না।
 






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply