Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » স্তানের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে নিজেদের ইতিহাস অক্ষুণ্ন রেখেছে ভারত। ক্রিকেটের এ মর্যাদাপূর্ণ আসরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ৭৬ রানের জয় পেয়েছে ধোনি-কোহেলীরা। রোববার বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৯টায় অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেড ওভাল ময়দানে শুরু হয় ভারত-পাকিস্তানের এ ক্রিকেটীয় মহাযুদ্ধ। ম্যাচে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ৩০০ রান করে ভারত। ৩০১ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে পাকিস্তান ৪৭ ওভারে ২২৪রান করে অলআউট হয়। পাকিস্তানের পক্ষে মিসবাহ উল হক সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেন। এছাড়া আহমেদ শেহজাদ ৪৭, সোহায়েল হারিস ৩৬ ও আফ্রিদি ২২ রান করেন। ভারতের পক্ষে মোহাম্মদ শামি ৩৫ রানে ৪টি উইকেট শিকার করে জয়ের পথ সহজ করে দেন। এছাড়াও যাদব ও মোহিদ শর্মা দুটি করে উইকেট নেন। পাকিস্তানি ইনিংসের চতুর্থ ওভারের তৃতীয় বলে ইউনুস খানকে (৬) সাজঘরে পাঠান ভারতীয় পেসার মোহাম্মদ শামি। অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির হাতে ক্যাচ দিতে বিদায় হন ওপেনিংয়ে খেলতে নামা ইউনুস। দলীয় ৭৯ রানে হারিস সোহায়েল সাজঘরে ফেরেন। পরে শেহজাদ-মিসবাহ দলকে ১০২ রানে পৌঁছানোর পর ব্যক্তিগত ৪৭ রান করে আউট হন শেহজাদ। ক্রিজে নেমেই আউট হন মুলতানের সুলতান খ্যাত শোয়েব মাকসুদ। এরপর উমর আকমল এসেও বেশিক্ষণ টেকেননি। তাদের বিদায়ের পর অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদিকে নিয়ে মিসবাহ যৎসামান্য প্রতিরোধের চেষ্টা করলেও ১৪৯ রানে বিদায় নেন আফ্রিদিও। আর মাঠে নেমে ওয়াহাব রিয়াজও সঙ্গ দিতে পারেননি মিসবাহকে। তিনিও ফিরে যান দলীয় ১৫৪ রানে। ইনিংসে সোহেল খান ৫৫ রান দিয়ে পেয়েছেন মূল্যবান ৫টি উইকেট। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ১০৭ রান করেন বিরাট কোহলি। ভারতের নতুন এ লিটল মাস্টার প্রথম কোনো ব্যাটসম্যান যিনি বিশ্বকাপে দলের হয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেছেন। এছাড়া, ঝড়ো ইনিংস খেলে ৭৪ রান করেন রায়না এবং ৭৬ রান করেন ধাওয়ান। পাকিস্তানের পক্ষে ৫ উইকেট নেন পেসার সোহেল খান।





স্তানের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে নিজেদের ইতিহাস অক্ষুণ্ন রেখেছে ভারত। ক্রিকেটের এ মর্যাদাপূর্ণ আসরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ৭৬ রানের জয় পেয়েছে ধোনি-কোহেলীরা। রোববার বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৯টায় অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেড ওভাল ময়দানে শুরু হয় ভারত-পাকিস্তানের এ ক্রিকেটীয় মহাযুদ্ধ। ম্যাচে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ৩০০ রান করে ভারত।

৩০১ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে পাকিস্তান ৪৭ ওভারে  ২২৪রান করে অলআউট হয়। পাকিস্তানের পক্ষে মিসবাহ উল হক সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেন। এছাড়া আহমেদ শেহজাদ ৪৭, সোহায়েল হারিস ৩৬ ও আফ্রিদি ২২ রান করেন। ভারতের পক্ষে মোহাম্মদ শামি ৩৫ রানে ৪টি উইকেট শিকার করে জয়ের পথ সহজ করে দেন। এছাড়াও যাদব ও মোহিদ শর্মা দুটি করে উইকেট নেন।
পাকিস্তানি ইনিংসের চতুর্থ ওভারের তৃতীয় বলে ইউনুস খানকে (৬) সাজঘরে পাঠান ভারতীয় পেসার মোহাম্মদ শামি। অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির হাতে ক্যাচ দিতে বিদায় হন ওপেনিংয়ে খেলতে নামা ইউনুস। দলীয় ৭৯ রানে হারিস সোহায়েল সাজঘরে ফেরেন। পরে শেহজাদ-মিসবাহ দলকে ১০২ রানে পৌঁছানোর পর ব্যক্তিগত ৪৭ রান করে আউট হন শেহজাদ। ক্রিজে নেমেই আউট হন মুলতানের সুলতান খ্যাত শোয়েব মাকসুদ। এরপর উমর আকমল এসেও বেশিক্ষণ টেকেননি। তাদের বিদায়ের পর অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদিকে নিয়ে মিসবাহ যৎসামান্য প্রতিরোধের চেষ্টা করলেও ১৪৯ রানে বিদায় নেন আফ্রিদিও। আর মাঠে নেমে ওয়াহাব রিয়াজও সঙ্গ দিতে পারেননি মিসবাহকে। তিনিও ফিরে যান দলীয় ১৫৪ রানে।
ইনিংসে সোহেল খান ৫৫ রান দিয়ে পেয়েছেন মূল্যবান ৫টি উইকেট।  দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ১০৭ রান করেন বিরাট কোহলি। ভারতের নতুন এ লিটল মাস্টার প্রথম কোনো ব্যাটসম্যান যিনি বিশ্বকাপে দলের হয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেছেন। এছাড়া, ঝড়ো ইনিংস খেলে ৭৪ রান করেন রায়না এবং ৭৬ রান করেন ধাওয়ান। পাকিস্তানের পক্ষে ৫ উইকেট নেন পেসার সোহেল খান।







«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply