Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » রাজশাহীতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সমাবেশে ককটেল হামলা, পুলিশের গুলি : রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সমাবেশে ককটেল হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আজ (শুক্রবার) সন্ধ্যায় উপজেলার মীরগঞ্জে উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশ শেষে এই ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ‘দেশজুড়ে জামায়াত-বিএনপির সহিংসতার’ প্রতিবাদে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। মাগরিবের নামাজের পর তিনি বক্তব্য রাখতে শুরু করেন। ১০ মিনিট বক্তব্য দেয়ার পর মঞ্চের পেছন দিকে বিকট শব্দে পরপর তিনটি ককটেলর বিস্ফোরণ ঘটে। এতে সমাবেশ স্থল ও আশেপাশের এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং নেতা-কর্মীদের অনেকে প্রাণভয়ে পালাতে থাকেন। আওয়ামী লীগের একটি পক্ষ এ হামলা চালিয়েছে দাবি করে ঘটনার পর সেখানে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ১৩ থেকে ১৫ রাউন্ড রাবার বুলেট ছুঁড়ে। তবে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুর রহমান এ সম্পর্কে জানান, প্রতিমন্ত্রী বক্তব্য দেয়ার সময় হঠাৎ করে মঞ্চের পেছন দিকে ককটেলের বিস্ফোরণ হয়। পুলিশ প্রতিমন্ত্রীকে নিরাপদে সরিয়ে আনেন। পরে তিনি ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। ওসি আরও জানান, আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে চলা সংঘর্ষ থেমে যাওয়ার পর পুলিশ দুর্বৃত্তদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে। মনিগ্রাম ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম জানান, স্থানীয় আওয়ামী লীগের মধ্যে বিভক্তি আছে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওয়ার্ড সভাপতি ফজলুর হক ও তার লোকজন এ হামলা চালায়। তিনি আরও জানান, প্রতিমন্ত্রী জনসভাস্থল ত্যাগ করার পর সেখানে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। হামলার জন্য একপক্ষ অন্যপক্ষকে দায়ী করে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাবার বুলেট ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। হামলার পর পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ককটেল সাংবাদিকদের জানান, এ হামলার সঙ্গে কারা জড়িত তা খুঁজে বের করতে পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লায়েব উদ্দিন লাভলু, বাঘা পৌর মেয়র ও আওয়ামী লীগ নেতা আক্কাছ আলী, বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল, বাঘা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মামুন-অর-রশিদ প্রমুখ।#১৩ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান)





রাজশাহীতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সমাবেশে ককটেল হামলা, পুলিশের গুলি

: রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সমাবেশে ককটেল হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা।



আজ (শুক্রবার) সন্ধ্যায় উপজেলার মীরগঞ্জে উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশ শেষে এই ঘটনা ঘটে।



প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ‘দেশজুড়ে জামায়াত-বিএনপির সহিংসতার’ প্রতিবাদে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। মাগরিবের নামাজের পর তিনি বক্তব্য রাখতে শুরু করেন। ১০ মিনিট বক্তব্য দেয়ার পর মঞ্চের পেছন দিকে বিকট শব্দে পরপর তিনটি ককটেলর বিস্ফোরণ ঘটে। এতে সমাবেশ স্থল ও আশেপাশের এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং নেতা-কর্মীদের অনেকে প্রাণভয়ে পালাতে থাকেন।



আওয়ামী লীগের একটি পক্ষ এ হামলা চালিয়েছে দাবি করে ঘটনার পর সেখানে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ১৩ থেকে ১৫ রাউন্ড রাবার বুলেট ছুঁড়ে। তবে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি।



বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুর রহমান এ সম্পর্কে জানান, প্রতিমন্ত্রী বক্তব্য দেয়ার সময় হঠাৎ করে মঞ্চের পেছন দিকে ককটেলের বিস্ফোরণ হয়। পুলিশ প্রতিমন্ত্রীকে নিরাপদে সরিয়ে আনেন। পরে তিনি ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।



ওসি আরও জানান, আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে চলা সংঘর্ষ থেমে যাওয়ার পর পুলিশ দুর্বৃত্তদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে।



মনিগ্রাম ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম জানান, স্থানীয় আওয়ামী লীগের মধ্যে বিভক্তি আছে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওয়ার্ড সভাপতি ফজলুর হক ও তার লোকজন এ হামলা চালায়।



তিনি আরও জানান, প্রতিমন্ত্রী জনসভাস্থল ত্যাগ করার পর সেখানে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। হামলার জন্য একপক্ষ অন্যপক্ষকে দায়ী করে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাবার বুলেট ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।



হামলার পর পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ককটেল সাংবাদিকদের জানান, এ হামলার সঙ্গে কারা জড়িত তা খুঁজে বের করতে পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।



সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লায়েব উদ্দিন লাভলু, বাঘা পৌর মেয়র ও আওয়ামী লীগ নেতা আক্কাছ আলী, বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল,  বাঘা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মামুন-অর-রশিদ প্রমুখ।#১৩ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান)







«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply