Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » পূর্ব ইউক্রেনে জরুরিভিত্তিতে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালো জাতিসংঘ যুদ্ধবিধ্বস্ত পূর্ব ইউক্রেন : গোলযোগপূর্ণ পূর্ব ইউক্রেনের একটি এলাকা থেকে বেসামরিক লোকজন সরিয়ে নিতে এবং ওষুধ ও খাদ্য সরবরাহের সুযোগ দিতে জরুরিভিত্তিতে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। ইউক্রেনের লুহানস্ক ও দোনেস্ক এলাকার কথা বিবেচনা করে জাতিসংঘ আজ (মঙ্গলবার) এ আহ্বান জানায়। জাতিসংঘের তথ্য অনুসারে, দোনেস্ক শহরের দিবালসেভে রেলওয়ে জংশন এলাকায় প্রায় ৫,০০০ মানুষ আটকা পড়েছে। এলাকাটির নিয়ন্ত্রণ রয়েছে রুশপন্থি গেরিলাদের হাতে এবং ওই এলাকায় তুমুল যুদ্ধের কারণে বিদ্যুত ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন রয়েছে। এদিকে, পূর্ব ইউক্রেনে রুশপন্থি গেরিলা ও সরকারি সেনাদের যুদ্ধে মৃতের সংখ্যা বেড়ে চলায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। গত ৩১ জানুয়ারি থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সংঘর্ষে অন্তত ২৬৩ জন বেসামরিক মানুষ মারা গেছে। ইউক্রেনে গত এপ্রিল মাস থেকে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ৫,৫০০ মানুষ নিহত হলো। এছাড়া, ১০ মাসের সংঘর্ষে ১২,৯০০ মানুষ আহত হয়েছে।#১০ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান)






পূর্ব ইউক্রেনে জরুরিভিত্তিতে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালো জাতিসংঘ
যুদ্ধবিধ্বস্ত পূর্ব ইউক্রেন

: গোলযোগপূর্ণ পূর্ব ইউক্রেনের একটি এলাকা থেকে বেসামরিক লোকজন সরিয়ে নিতে এবং ওষুধ ও খাদ্য সরবরাহের সুযোগ দিতে জরুরিভিত্তিতে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ।



ইউক্রেনের লুহানস্ক ও দোনেস্ক এলাকার কথা বিবেচনা করে জাতিসংঘ আজ (মঙ্গলবার) এ আহ্বান জানায়। জাতিসংঘের তথ্য অনুসারে, দোনেস্ক শহরের দিবালসেভে রেলওয়ে জংশন এলাকায় প্রায় ৫,০০০ মানুষ আটকা পড়েছে। এলাকাটির নিয়ন্ত্রণ রয়েছে রুশপন্থি গেরিলাদের হাতে এবং ওই এলাকায় তুমুল যুদ্ধের কারণে বিদ্যুত ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন রয়েছে।



এদিকে, পূর্ব ইউক্রেনে রুশপন্থি গেরিলা ও সরকারি সেনাদের যুদ্ধে মৃতের সংখ্যা বেড়ে চলায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। গত ৩১ জানুয়ারি থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সংঘর্ষে অন্তত ২৬৩ জন বেসামরিক মানুষ মারা গেছে। ইউক্রেনে গত এপ্রিল মাস থেকে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ৫,৫০০ মানুষ  নিহত হলো। এছাড়া, ১০ মাসের সংঘর্ষে ১২,৯০০ মানুষ আহত হয়েছে।#১০ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান)






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply