লামিক স্টেট (আইএস) জিহাদিরা একদল মিসরীয় খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীর শিরশ্ছেদ করার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে।
ওই ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েক সপ্তাহ আগে লিবিয়ায় অপহৃত একুশজন মিসরীয় খ্রিষ্টানের মধ্যে অন্তত দশজনের শিরশ্ছেদ করা হয়েছে।
ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় মিসরের প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসি জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সঙ্গে তড়িঘড়ি এক বৈঠক করে, সাতদিনের শোক ঘোষণা করেছেন।
জঙ্গিদের প্রকাশিত ফুটেজের ক্যাপশনে লেখা ছিল, ধর্মের কারণেই ওই মিসরীয় খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের, যাদের কপটিক ক্রিস্টিয়ান বলা হয়, তাদের টার্গেট করা হয়েছে।
যাদের শিরশ্ছেদ করা হয়েছে, তাদের মিসরের শত্রুভাবাপন্ন চার্চের অনুসারী বলে অভিহিত করা হয় ভিডিওতে।
ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় সিরতে শহর থেকে একুশজন মিসরীয় খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীকে অপহরণ করা হয়।
যাদের মধ্যে অন্তত দশজনের শিরশ্ছেদ করা হয়েছে।
ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় মিসরের প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসি জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সঙ্গে বৈঠক করে, সাতদিনের শোক ঘোষণা করেছেন।
দেশটির প্রধান ইসলামিক কর্তৃপক্ষ এ ঘটনাকে বর্বরোচিত বলে আখ্যায়িত করেছে।
তবে, যুক্তরাজ্যের কপটিক চার্চের বিশপ এ্যাঞ্জেলোস বিবিসি’কে বলেছেন, এ ঘটনায় মিসরের সরকারের কিছু করার ছিল না।
তিনি বলেছেন যে, এখানে মিসরের সরকারের কিছু করার নেই, যেমন শিরশ্ছেদ করা ওই ব্যক্তিরা যুক্তরাজ্যের নাগরিক হলে ব্রিটেনের কিছুই করার থাকত না।
পুরো বিষয়টিকে সামগ্রিকভাবে দেখতে হবে, এবং এ ঘটনার জবাবে আরো ভয়ংকর সহিংসতা করা উচিত হবে না।
মানবিকতার বিষয়টি খেয়াল রেখে এই সংকটের সমাধান খোঁজার ব্যপারে জোরারোপ করেন বিশপ এ্যাঞ্জেলোস।
সরকারি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও, প্রতিবছর কাজের খোঁজে হাজার হাজার মিসরীয় সীমান্ত পেরিয়ে লিবিয়াতে যায়।
দেশটিতে বিবদমান অনেকগুলো জঙ্গি ও জিহাদি গোষ্ঠী থাকায় লিবিয়ায় আইএসের ঠিক কি পরিমাণ শক্তি রয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানা যায় না। বিবিসি।
লামিক স্টেট (আইএস) জিহাদিরা একদল মিসরীয় খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীর শিরশ্ছেদ করার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েক সপ্তাহ আগে লিবিয়ায় অপহৃত একুশজন মিসরীয় খ্রিষ্টানের মধ্যে অন্তত দশজনের শিরশ্ছেদ করা হয়েছে। ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় মিসরের প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসি জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সঙ্গে তড়িঘড়ি এক বৈঠক করে, সাতদিনের শোক ঘোষণা করেছেন। জঙ্গিদের প্রকাশিত ফুটেজের ক্যাপশনে লেখা ছিল, ধর্মের কারণেই ওই মিসরীয় খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের, যাদের কপটিক ক্রিস্টিয়ান বলা হয়, তাদের টার্গেট করা হয়েছে। যাদের শিরশ্ছেদ করা হয়েছে, তাদের মিসরের শত্রুভাবাপন্ন চার্চের অনুসারী বলে অভিহিত করা হয় ভিডিওতে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় সিরতে শহর থেকে একুশজন মিসরীয় খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীকে অপহরণ করা হয়। যাদের মধ্যে অন্তত দশজনের শিরশ্ছেদ করা হয়েছে। ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় মিসরের প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসি জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সঙ্গে বৈঠক করে, সাতদিনের শোক ঘোষণা করেছেন। দেশটির প্রধান ইসলামিক কর্তৃপক্ষ এ ঘটনাকে বর্বরোচিত বলে আখ্যায়িত করেছে। তবে, যুক্তরাজ্যের কপটিক চার্চের বিশপ এ্যাঞ্জেলোস বিবিসি’কে বলেছেন, এ ঘটনায় মিসরের সরকারের কিছু করার ছিল না। তিনি বলেছেন যে, এখানে মিসরের সরকারের কিছু করার নেই, যেমন শিরশ্ছেদ করা ওই ব্যক্তিরা যুক্তরাজ্যের নাগরিক হলে ব্রিটেনের কিছুই করার থাকত না। পুরো বিষয়টিকে সামগ্রিকভাবে দেখতে হবে, এবং এ ঘটনার জবাবে আরো ভয়ংকর সহিংসতা করা উচিত হবে না। মানবিকতার বিষয়টি খেয়াল রেখে এই সংকটের সমাধান খোঁজার ব্যপারে জোরারোপ করেন বিশপ এ্যাঞ্জেলোস। সরকারি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও, প্রতিবছর কাজের খোঁজে হাজার হাজার মিসরীয় সীমান্ত পেরিয়ে লিবিয়াতে যায়। দেশটিতে বিবদমান অনেকগুলো জঙ্গি ও জিহাদি গোষ্ঠী থাকায় লিবিয়ায় আইএসের ঠিক কি পরিমাণ শক্তি রয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানা যায় না। বিবিসি।
Tag: world
No comments: