মিয়ানমারে বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ৪৭ সেনা নিহত, যুদ্ধবিরতির আহ্বান
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে চীনের জাতিগত বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘর্ষে সেনাবাহিনীর ৪৭ সদস্য নিহত ও ৭৩ জন হয়েছে।
চীন সীমান্তবর্তী শান প্রদেশে চার দিন ধরে চলা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে মিয়ানমার সরকার যখন শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের চেষ্টা করছে, সে সময় এ ঘটনা ঘটল।
গ্লোবাল নিউজ লাইট অব মিয়ানমারের ইংরেজি সংস্করণে বলা হয়েছে, শান রাজ্যে কোক্যাঙ চীনা বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘর্ষে দুই সৈন্য নিহত হওয়ার পর গত ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে অবস্থা আরও সংকটময় হয়ে পড়ে। এরপর দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৪৭ সৈন্য নিহত ও ৭৩ সৈন্য আহত হন।
এদিকে, গতকাল ভারি অস্ত্রে সজ্জিত শক্ত-সমর্থ ২০০ সদস্যের একটি বিদ্রোহী বাহিনী কংগিয়ান এলাকার একটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালায়। সেনা-সদরদপ্তরে শেল নিক্ষেপ করা হয়। এ হামলায় সামরিক বাহিনীর ব্যবহৃত ৫টি যানবাহনও ধ্বংস হয়। এ হামলার জবাবে বিদ্রোহীদের অবস্থান লক্ষ্য করে ৫টি বিমান অভিযান চালায় সেনাবাহিনী।
সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে ওই অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষ পালিয়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন। কেউ কেউ সীমান্ত অতিক্রম করে চীনেও আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে চীন সরকারকে আনুষ্ঠানিকভাবে অবগত করেছে মিয়ানমার। এ ঘটনার পর সরকার দেশব্যাপী যুদ্ধবিরতির আহ্বান করেছে।#
১৩ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান):
মিয়ানমারে বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ৪৭ সেনা নিহত, যুদ্ধবিরতির আহ্বান মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে চীনের জাতিগত বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘর্ষে সেনাবাহিনীর ৪৭ সদস্য নিহত ও ৭৩ জন হয়েছে। চীন সীমান্তবর্তী শান প্রদেশে চার দিন ধরে চলা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে মিয়ানমার সরকার যখন শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের চেষ্টা করছে, সে সময় এ ঘটনা ঘটল। গ্লোবাল নিউজ লাইট অব মিয়ানমারের ইংরেজি সংস্করণে বলা হয়েছে, শান রাজ্যে কোক্যাঙ চীনা বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘর্ষে দুই সৈন্য নিহত হওয়ার পর গত ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে অবস্থা আরও সংকটময় হয়ে পড়ে। এরপর দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৪৭ সৈন্য নিহত ও ৭৩ সৈন্য আহত হন। এদিকে, গতকাল ভারি অস্ত্রে সজ্জিত শক্ত-সমর্থ ২০০ সদস্যের একটি বিদ্রোহী বাহিনী কংগিয়ান এলাকার একটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালায়। সেনা-সদরদপ্তরে শেল নিক্ষেপ করা হয়। এ হামলায় সামরিক বাহিনীর ব্যবহৃত ৫টি যানবাহনও ধ্বংস হয়। এ হামলার জবাবে বিদ্রোহীদের অবস্থান লক্ষ্য করে ৫টি বিমান অভিযান চালায় সেনাবাহিনী। সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে ওই অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষ পালিয়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন। কেউ কেউ সীমান্ত অতিক্রম করে চীনেও আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে চীন সরকারকে আনুষ্ঠানিকভাবে অবগত করেছে মিয়ানমার। এ ঘটনার পর সরকার দেশব্যাপী যুদ্ধবিরতির আহ্বান করেছে।# ১৩ ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান):
Tag: world
No comments: