রাজনৈতিক সহিংসতা বন্ধ এবং গণতান্ত্রিক চর্চার সুস্থ ধারা অব্যাহত রাখতে সব পক্ষকে এগিয়ে আসারা আহ্বান জানিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন ব্লুম বার্নিকাট বলেছেন, ওয়াশিংটন চায় বাংলাদেশের চলমান সহিংসতা বন্ধ হোক। সুস্থ ধারার গণতান্ত্রিক চর্চার ধারা অব্যাহত থাকুক। মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা বজায় থাকুক। মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন ব্লুম বার্নিকাট পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে আলাপকালে এসব কথা বলেন। এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে তার দফতরে রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন ব্লুম বার্নিকাট সকাল ১১টা ৪০ মিনিট থেকে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎ শেষে রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন ব্লুম বার্নিকাট সাংবাদিকদের বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক কীভাবে আরও গভীর করা যায়, আমরা সেই বিষয়ে আলাপ করেছি। আমাদের আলোচনায় চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতাও স্থান পেয়েছে। বার্নিকাট বলেন, ‘বর্তমান মর্মান্তিক (ট্রাজিক) পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছি। সারাদেশের চলমান সহিংসতা বন্ধে সকলের একসঙ্গে কাজ করা প্রয়োজন। ওয়াশিংটন চায়, বাংলাদেশের সহিংসতা বন্ধ হোক। গণতান্ত্রিক চর্চার ধারা অব্যাহত থাকুক।
রাজনৈতিক সহিংসতা বন্ধ এবং গণতান্ত্রিক চর্চার সুস্থ ধারা অব্যাহত রাখতে সব পক্ষকে এগিয়ে আসারা আহ্বান জানিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন ব্লুম বার্নিকাট বলেছেন, ওয়াশিংটন চায় বাংলাদেশের চলমান সহিংসতা বন্ধ হোক। সুস্থ ধারার গণতান্ত্রিক চর্চার ধারা অব্যাহত থাকুক। মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা বজায় থাকুক।
মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন ব্লুম বার্নিকাট পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে আলাপকালে এসব কথা বলেন।
এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে তার দফতরে রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন ব্লুম বার্নিকাট সকাল ১১টা ৪০ মিনিট থেকে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাৎ শেষে রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন ব্লুম বার্নিকাট সাংবাদিকদের বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক কীভাবে আরও গভীর করা যায়, আমরা সেই বিষয়ে আলাপ করেছি। আমাদের আলোচনায় চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতাও স্থান পেয়েছে।
বার্নিকাট বলেন, ‘বর্তমান মর্মান্তিক (ট্রাজিক) পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছি। সারাদেশের চলমান সহিংসতা বন্ধে সকলের একসঙ্গে কাজ করা প্রয়োজন। ওয়াশিংটন চায়, বাংলাদেশের সহিংসতা বন্ধ হোক। গণতান্ত্রিক চর্চার ধারা অব্যাহত থাকুক।
No comments: