Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ভারতের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে আম আদমি পার্টির (এএপি) ঝাড়ুর দাপটে পদ্মফুলের সমূলে উৎপাটন শুধু বিজেপি দল নয় বস্তুত ব্যক্তি নরেন্দ্র মোদীর কাছেও বিরাট ধাক্কা। দেশটির নির্বাচন কমিশন ঘোষিত আনুষ্ঠানিক ফলে কেজরিওয়ালের এএপি ৬৭টি আসনে জয়ী। অপরদিকে বিজেপি ৩টি আসন পেয়েছে।আর কংগ্রেসকে ফিরতে হচ্ছে খালি হাতেই। বিষয়টি অবিশ্বাস্য কিন্তু সত্যি। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমির ঝড়ে দেশটির বড় দুই দল এভাবে উড়ে যাবে তা কল্পনাও করতে পারেনি কেউ। এমনকি খোদ এএপি প্রধান কেজরিওয়ালও। বুথ ফেরত সমীক্ষায় ইঙ্গিত ছিল জয়ের। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতার নিরঙ্কুশতা ঠিক এতটাও মাত্রা ছাড়া হয়ে সেটা বোধহয় আশা করেন আপ সুপ্রিমো স্বয়ং অরবিন্দ কেজরিওয়ালও। এখনও পর্যন্ত গণনার ফল যা জানা যাচ্ছে তাতে দিল্লি নির্বাচনে ৬৫টি আসনে এগিয়ে আছে আম আদমি পার্টি। টিমটিম করে মাত্র ৪টি আসন দখলের পথে বিজেপি। অন্যদিকে কংগ্রেসের ভাঁড়ার কার্যত শূন্য। মোট ভোটের ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ এএপি, ৩২ দশমিক ২ শতাংশ বিজেপি এবং কংগ্রেস ৯ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পেয়েছে। দলের পরাজয় মেনে কেজরিওয়ালকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কিরণ বেদি। আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণার আগেই কেজরিওয়ালকে স্বাগত জানিয়ে এক টুইটার বার্তায় বেদি বলেন, 'পুরো নম্বরই প্রাপ্য কেজরিওয়ালের। অভিনন্দন তাকে!' ৭০ আসনের বিধানসভায় কংগ্রেস এবার কোনো আসনই পায়নি। টানা ১৫ বছর দিল্লি শাসন করা দলটি গত নির্বাচনে ৮টি আসন পেয়েছিল। পরাজয়ের দায় কাঁধে নিয়ে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ও দিল্লি প্রধানের পদ থেকে সড়ে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অজয়। বিপুল সাফল্যের পটভূমি যখন এক প্রকার নিশ্চিত,উৎসবের মেজাজে যখন আপ কর্মী সমর্থকরা মাতোয়ারা, ঠিক তখনই এত আনন্দের মাঝেও ভিত কেজরিওয়াল। তাঁর আশঙ্কা 'সত্যের' যে পথে হেঁটে এই জয় তাঁর দল লাভ করেছে সেই সাফল্যের স্বাদে উন্মত্ত হয়ে কর্মী-সমর্থকরা যেন বিপথগামী হয়ে না যান। আন্না হাজারের একদা মানসপুত্র কেজরিওয়াল তাই বারবার পার্টি কর্মী-সমর্থকদের অনুরোধ করেছেন এই জয় যেন তাদের ঔদ্ধত্যের কারণ না হয়ে যায়। দিল্লিতে দলের ধরাশায়ী অবস্থা নিশ্চিন্ত জেনে ইতিমধ্যে রাজধানীর হবু মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালকে ফোন করে আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সবধরনের কেন্দ্রীয় সাহায্যের। ৯ মাস আগে 'আচ্ছে দিন'-এর ধুঁয়ো তুলে কেন্দ্রে সরকার দখল করার পর থেকে একের পর এক বিধানসভা নির্বাচন ঘিরে শুধুই মোদী ম্যাজিকের মহিমা। দিল্লির ফলাফল কিন্তু এবার সেই ম্যাজিকের বাস্তবতাকেই সরাসরি চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিল। মোদী-অমিত শাহ কম্বোর জয়ের রথ দিল্লিতে কার্যত মুখ থুবড়ে পড়ল মাত্র দু'বছর বয়স্ক একটি রাজনৈতিক দলের কাছে। আগের বার ৪৯ দিনের সরকারের পর সারা দেশ জুড়েই সমালোচনা আর হাসির খোরাক হয়েছিলেন আম আদমি পার্টি তথা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। অপরিপক্ক, হঠকারীর তকমা ভাগ্যে জুটেছিল তার। কিন্তু সেই সব সমালোচনা ঠাট্টা যে মিথ্যে হতে চলেছে তার ইঙ্গিত মিলেছিল বুথফেরত সমীক্ষায়। ৪৯ দিনের ইতিহাস ভুলে দিল্লি আম আদমি বিপুলভাবেই ভরসা রেখেছে আপে-এর উপরই। প্রসঙ্গত, গত বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি ইস্তফা দিয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আজ এই বছর সেই ১৪ ফেব্রুয়ায়িরই সম্ভবত মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন তিনি? পোয়েটিক জাস্টিস বোধহয় একেই বলে। সূত্র: জি মিডিয়া, এনডিটিভি, টাইমস অব ইন্ডিয়া






ভারতের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে আম আদমি পার্টির (এএপি) ঝাড়ুর দাপটে পদ্মফুলের সমূলে উৎপাটন শুধু বিজেপি দল নয় বস্তুত ব্যক্তি নরেন্দ্র মোদীর কাছেও বিরাট ধাক্কা। দেশটির নির্বাচন কমিশন ঘোষিত আনুষ্ঠানিক ফলে কেজরিওয়ালের এএপি ৬৭টি আসনে জয়ী। অপরদিকে বিজেপি ৩টি আসন পেয়েছে।আর কংগ্রেসকে ফিরতে হচ্ছে খালি হাতেই।

বিষয়টি অবিশ্বাস্য কিন্তু সত্যি। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমির ঝড়ে দেশটির বড় দুই দল এভাবে উড়ে যাবে তা কল্পনাও করতে পারেনি কেউ। এমনকি খোদ এএপি প্রধান কেজরিওয়ালও।
বুথ ফেরত সমীক্ষায় ইঙ্গিত ছিল জয়ের। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতার নিরঙ্কুশতা ঠিক এতটাও মাত্রা ছাড়া হয়ে সেটা বোধহয় আশা করেন আপ সুপ্রিমো স্বয়ং অরবিন্দ কেজরিওয়ালও। এখনও পর্যন্ত গণনার ফল যা জানা যাচ্ছে তাতে দিল্লি নির্বাচনে ৬৫টি আসনে এগিয়ে আছে আম আদমি পার্টি। টিমটিম করে মাত্র ৪টি আসন দখলের পথে বিজেপি। অন্যদিকে কংগ্রেসের ভাঁড়ার কার্যত শূন্য।
মোট ভোটের ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ এএপি, ৩২ দশমিক ২ শতাংশ বিজেপি এবং কংগ্রেস ৯ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পেয়েছে।
দলের পরাজয় মেনে কেজরিওয়ালকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কিরণ বেদি। আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণার আগেই কেজরিওয়ালকে স্বাগত জানিয়ে এক টুইটার বার্তায় বেদি বলেন, 'পুরো নম্বরই প্রাপ্য কেজরিওয়ালের। অভিনন্দন তাকে!'
৭০ আসনের বিধানসভায় কংগ্রেস এবার কোনো আসনই পায়নি। টানা ১৫ বছর দিল্লি শাসন করা দলটি গত নির্বাচনে ৮টি আসন পেয়েছিল। পরাজয়ের দায় কাঁধে নিয়ে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ও দিল্লি প্রধানের পদ থেকে সড়ে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অজয়।
বিপুল সাফল্যের পটভূমি যখন এক প্রকার নিশ্চিত,উৎসবের মেজাজে যখন আপ কর্মী সমর্থকরা মাতোয়ারা, ঠিক তখনই এত আনন্দের মাঝেও ভিত কেজরিওয়াল। তাঁর আশঙ্কা 'সত্যের' যে পথে হেঁটে এই জয় তাঁর দল লাভ করেছে সেই সাফল্যের স্বাদে উন্মত্ত হয়ে কর্মী-সমর্থকরা যেন বিপথগামী হয়ে না যান। আন্না হাজারের একদা মানসপুত্র কেজরিওয়াল তাই বারবার পার্টি কর্মী-সমর্থকদের অনুরোধ করেছেন এই জয় যেন তাদের ঔদ্ধত্যের কারণ না হয়ে যায়।
দিল্লিতে দলের ধরাশায়ী অবস্থা নিশ্চিন্ত জেনে ইতিমধ্যে রাজধানীর হবু মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালকে ফোন করে আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সবধরনের কেন্দ্রীয় সাহায্যের।
৯ মাস আগে 'আচ্ছে দিন'-এর ধুঁয়ো তুলে কেন্দ্রে সরকার দখল করার পর থেকে একের পর এক বিধানসভা নির্বাচন ঘিরে শুধুই মোদী ম্যাজিকের মহিমা। দিল্লির ফলাফল কিন্তু এবার সেই ম্যাজিকের বাস্তবতাকেই সরাসরি চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিল। মোদী-অমিত শাহ কম্বোর জয়ের রথ দিল্লিতে কার্যত মুখ থুবড়ে পড়ল মাত্র দু'বছর বয়স্ক একটি রাজনৈতিক দলের কাছে।
আগের বার ৪৯ দিনের সরকারের পর সারা দেশ জুড়েই সমালোচনা আর হাসির খোরাক হয়েছিলেন আম আদমি পার্টি তথা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। অপরিপক্ক, হঠকারীর তকমা ভাগ্যে জুটেছিল তার। কিন্তু সেই সব সমালোচনা ঠাট্টা যে মিথ্যে হতে চলেছে তার ইঙ্গিত মিলেছিল বুথফেরত সমীক্ষায়। ৪৯ দিনের ইতিহাস ভুলে দিল্লি আম আদমি বিপুলভাবেই ভরসা রেখেছে আপে-এর উপরই।
প্রসঙ্গত, গত বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি ইস্তফা দিয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আজ এই বছর সেই ১৪ ফেব্রুয়ায়িরই সম্ভবত মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন তিনি? পোয়েটিক জাস্টিস বোধহয় একেই বলে। সূত্র: জি মিডিয়া, এনডিটিভি, টাইমস অব ইন্ডিয়া
 






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply