Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে দেশটি। সহিংসতা এড়াতে ও সমঝোতায় আসতে সরকারকে বিরোধীদলকে আমন্ত্রণ জানাতে হবে। আর বিএনপিকেও সহিংসতা ও জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গ ছাড়তে হবে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। বৃহস্পতিবার পত্রিকাটির ‘বাংলাদেশ অন দ্য ব্রিংক’ শীর্ষক এক সম্পাদকীয়তে এসব কথা বলা হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশ রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার প্রান্তসীমায় পৌঁছে গেছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি উভয়েই আপসহীন অবস্থানে রয়েছে। উভয় দলই যদি অনড় অবস্থান থেকে ফিরে না আসে, তাদের নেতাকর্মীদের সহিংসতা নিয়ন্ত্রণ না করে ও সঙ্কটাপন্ন গণতন্ত্রের বৈধতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য প্রকৃত সংলাপ শুরু না করে তাহলে যে সহিংসতা দেশকে গ্রাস করছে তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। সর্বশেষ সঙ্কটের শুরু জাতীয় নির্বাচনের প্রথম বর্ষপূর্তি ৫ই জানুয়ারির আগে। ২০১৪ সালে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দাবিতে বিএনপি নির্বাচন বয়কট করেছিলো। ১৯৯৬ সাল থেকে এ ব্যবস্থায় নির্বাচন হয়ে আসছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ ওই দাবি প্রত্যাখ্যান করে। এর ফলে, সরকারপন্থি প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জাতীয় সংসদের অর্ধেকের বেশি আসনে নির্বাচিত হন। ফলে, মূলধারার রাজনীতি থেকে কার্যত বাদ পড়ে যায় বিএনপি। এজন্য দলের নেতাকর্মীরা ও জামায়াতে ইসলামী রাজপথে তীব্র আন্দোলন শুরু করেন। রাজনৈতিক সমঝোতার পথ পরিহার করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বিরোধীদের নিষ্ক্রিয় করে দেয়ার দিকেই ঝুঁকেছেন বলে মনে হচ্ছে। ৩রা জানুয়ারি থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে তার কার্যালয়ে বন্দি করেছে শেখ হাসিনার সরকার। খালেদা জিয়া ও তার দল পরিবহন অবরোধ ও হরতাল আহ্বান করেন। দলীয় নেতাকর্মীরা সহিংস আক্রমণের মাধ্যমে অবরোধ পালন করছে। এতে ৭ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কমপক্ষে ৬৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। জবাবে বিরোধীদের বিরুদ্ধে কঠোর দমনপীড়ন চালাচ্ছেন শেখ হাসিনার সরকার। এতে শুধু আগুনে ঘি-ই ঢালা হচ্ছে। সম্পাদকীয়তে বলা হয়, বিএনপিকে অবশ্যই সহিংসতার লাগাম টেনে ধরতে হবে এবং জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। বিরত থাকতে হবে রাজপথে শক্তি দেখানোর কৌশল থেকে। পাশাপাশি, যেসব নিরাপত্তা রক্ষাকারী নির্যাতনের জন্য দায়ী তাদের অবশ্যই জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে সরকারকে। নির্বাচনী নিয়মকানুন সংস্কার ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যেতে অবশ্যই বিরোধীদের সমঝোতায় আহ্বান জানাতে হবে সরকারকে।






বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে দেশটি। সহিংসতা এড়াতে ও সমঝোতায় আসতে সরকারকে বিরোধীদলকে আমন্ত্রণ জানাতে হবে। আর বিএনপিকেও সহিংসতা ও জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গ ছাড়তে হবে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস।
বৃহস্পতিবার পত্রিকাটির ‘বাংলাদেশ অন দ্য ব্রিংক’ শীর্ষক এক সম্পাদকীয়তে এসব কথা বলা হয়।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার প্রান্তসীমায় পৌঁছে গেছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি উভয়েই আপসহীন অবস্থানে রয়েছে। উভয় দলই যদি অনড় অবস্থান থেকে ফিরে না আসে, তাদের নেতাকর্মীদের সহিংসতা নিয়ন্ত্রণ না করে ও সঙ্কটাপন্ন গণতন্ত্রের বৈধতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য প্রকৃত সংলাপ শুরু না করে তাহলে যে সহিংসতা দেশকে গ্রাস করছে তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
সর্বশেষ সঙ্কটের শুরু জাতীয় নির্বাচনের প্রথম বর্ষপূর্তি ৫ই জানুয়ারির আগে। ২০১৪ সালে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দাবিতে বিএনপি নির্বাচন বয়কট করেছিলো। ১৯৯৬ সাল থেকে এ ব্যবস্থায় নির্বাচন হয়ে আসছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ ওই দাবি প্রত্যাখ্যান করে। এর ফলে, সরকারপন্থি প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জাতীয় সংসদের অর্ধেকের বেশি আসনে নির্বাচিত হন। ফলে, মূলধারার রাজনীতি থেকে কার্যত বাদ পড়ে যায় বিএনপি। এজন্য দলের নেতাকর্মীরা ও জামায়াতে ইসলামী রাজপথে তীব্র আন্দোলন শুরু করেন।
রাজনৈতিক সমঝোতার পথ পরিহার করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বিরোধীদের নিষ্ক্রিয় করে দেয়ার দিকেই ঝুঁকেছেন বলে মনে হচ্ছে। ৩রা জানুয়ারি থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে তার কার্যালয়ে বন্দি করেছে শেখ হাসিনার সরকার।
খালেদা জিয়া ও তার দল পরিবহন অবরোধ ও হরতাল আহ্বান করেন। দলীয় নেতাকর্মীরা সহিংস আক্রমণের মাধ্যমে অবরোধ পালন করছে। এতে ৭ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কমপক্ষে ৬৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। জবাবে বিরোধীদের বিরুদ্ধে কঠোর দমনপীড়ন চালাচ্ছেন শেখ হাসিনার সরকার। এতে শুধু আগুনে ঘি-ই ঢালা হচ্ছে।
সম্পাদকীয়তে বলা হয়, বিএনপিকে অবশ্যই সহিংসতার লাগাম টেনে ধরতে হবে এবং জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। বিরত থাকতে হবে রাজপথে শক্তি দেখানোর কৌশল থেকে। পাশাপাশি, যেসব নিরাপত্তা রক্ষাকারী নির্যাতনের জন্য দায়ী তাদের অবশ্যই জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে সরকারকে। নির্বাচনী নিয়মকানুন সংস্কার ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যেতে অবশ্যই বিরোধীদের সমঝোতায় আহ্বান জানাতে হবে সরকারকে।







«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply