Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » চলে গেলেন ঘরোয়া ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান, বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেট ইতিহাসে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান আহসান জহির কাল বারডেম হাসপাতালে মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও এক কন্যা রেখে গেছেন। আহসান জহিরের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ১৯৮৫ সালে অবসর নেয়া এই ক্রিকেটার দুই দশকের বর্ণময় ক্যারিয়ারে আবাহনী, মোহামেডান, ভিক্টোরিয়া, সূর্য তরুণ, ওয়ান্ডারার্স, উদিতি ও শান্তিনগরের হয়ে খেলেছেন।





চলে গেলেন ঘরোয়া ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান,
বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেট ইতিহাসে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান আহসান জহির কাল বারডেম হাসপাতালে মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও এক কন্যা রেখে গেছেন। আহসান জহিরের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ১৯৮৫ সালে অবসর নেয়া এই ক্রিকেটার দুই দশকের বর্ণময় ক্যারিয়ারে আবাহনী, মোহামেডান, ভিক্টোরিয়া, সূর্য তরুণ, ওয়ান্ডারার্স, উদিতি ও শান্তিনগরের হয়ে খেলেছেন।
১৯৭৫ সাল, বাংলাদেশের ক্রিকেটে তখনও অবকাঠামো বলে কিছু গড়ে ওঠেনি। ওই বছরের ১৩ মার্চ ঘরোয়া ক্রিকেটের এক প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে প্রথম সেঞ্চুরি করেন আহসান জহির। বরিশালের হয়ে কুমিল্লার বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন তিনি। তিন দিনের ওই ম্যাচ কভার করেছিলেন বিশিষ্ট ক্রীড়া লেখক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান। অনুপম ধ্র“পদী সেই ইনিংস নিয়ে কাল যুগান্তরকে তিনি বলেন, ‘আসলে তিনি ভিক্টোরিয়ার হয়ে খেলতেন। তখনও একজন সাধারণ ক্রিকেটার ছিলেন। তবে জাতীয় ক্রিকেটে কুমিল্লার বিপক্ষে ফাইনালে চমৎকার এক ইনিংস খেলে তাক লাগিয়ে দেন। অসাধারণ, দারুণ ব্যাটিং করেন। কুমিল্লার বোলাররা ভালো ছিল। ওই ম্যাচে তাদের কোনো চাপ সৃষ্টি করতে দেননি তিনি। দেশের গৌরবময় এক সেঞ্চুরি। পরে জানতে পারলাম তিনি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেন। ওখানে তার শিক্ষক ড. নুরুল আনোয়ারের কাছে অনুশীলন করতেন।’ কামরুজ্জামান বলেন, ‘তখন ব্যাট-বল জোগার করে অনুশীলন করাটাই ছিল কঠিন ব্যাপার। কিন্তু ওই ইনিংস দেখে মনে হল কয়েক মাস অনুশীলন করে তিনি ব্যাটিংয়ে নেমেছিলেন। আমি তখন দৈনিক বাংলা পত্রিকায় ছিলাম। বাংলাদেশের কোনো পত্রিকায় ওই প্রথম কোনো ম্যাচের পুরো স্কোর কার্ড ছাপানো হয়।’ কাছ থেকেই প্রায়াত আহসান জহিরকে দেখেছেন কামরুজ্জামান। ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে তিনি বলেন, ‘অন্যের জন্য তিনি সব সময় কিছু করতে পছন্দ করতেন। কোনো খেলোয়াড়কে মনে ধরলে তার ব্যাপারে লেখার অনুরোধ করতেন। ক্রিকেট অন্তপ্রাণ মানুষ ছিলেন তিনি। আমি সর্বশেষ তার সঙ্গে কয়েক মাস আগে চ্যানেল আইয়ে একটা অনুষ্ঠান করেছি। সম্প্রতি ধানমণ্ডি ক্রিকেট মাঠে ক্রিকেটের একটা অনুষ্ঠানে আমাকে যেতে বলেছিলেন তিনি। কিন্তু যাওয়া হয়নি।’
জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুল ফেসবুকে আহসান জহির সম্পর্কে লিখেছেন, ‘আমার প্রথম সতীর্থ (শান্তিনগর)। তার আত্মার শান্তি কামনা করি।’ আহসান মারা যাওয়ার একদিন আগেই তার বড় ভাই মারা যান। তিনিও আবাহনী ক্লাবের কর্মকর্তা ছিলেন।
 






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply