Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » সরকারের ভুলনীতির কারণে আমরা বন্ধুহীন হয়ে পড়ছি: খালেদা জিয়া : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, দেশে বিনিয়োগ নেই, মানুষের কর্মসংস্থান কমে যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সরকারের দুর্নীতি ও ভূলনীতির কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বিদেশীরা বিনিয়োগে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। কারণ দেশে গণতন্ত্র নেই, মানবাধিকার নেই, দুর্নীতি, সুশাসন নেই। সরকারের দুর্নীতি ও ভুলনীতির কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে- আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমরা আস্তে আস্তে বন্ধুহীন হয়ে পড়ছি। বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছি। রোববার রাত ৯ টায় বিএনপি চেয়ারপারসন এর গুলশান রাজনৈতিক কার্যালয়ে ‘ব্লু ব্যান্ড কল অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট’ নামে একটি সংগঠনের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। খালেদা জিয়া বলেন, বর্তমান অবৈধ সরকার ক্ষমতায় এসে দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিচ্ছে এবং জাতিকে বিভক্ত করে ক্ষমতায় থাকার জন্য সব রকম চেষ্টা করেছে। একের পর এক দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে শিক্ষিত তরুণরা চাকরি পাচ্ছে না। গার্মেন্টস খাতে বাংলাদেশের অবস্থান দুই নম্বর থেকে চার নম্বরে গিয়ে ঠেকেছে।৭ ডিসেম্বর (রেডিও তেহরান) তিনি বলেন, আজকে দেশ মহাসঙ্কটে। গণতন্ত্র আজ নির্বাসিত। বর্তমান সরকার যোগ্য ও মেধাবীদের জন্য চাকরির কোন সুযোগই রাখেনি। যুব সমাজ চাকরি চাইছে কিন্তু চাকরি পাচ্ছে না। প্রতিটি ক্ষেত্রে শিক্ষাদীক্ষা দরকার। কিন্তু সরকার মালিকদের বাধ্য করছে, শিক্ষাদীক্ষা থাকুক না থাকুক আওয়ামী লীগের লোকজনদের চাকরি দিতে হবে। বেগম জিয়া বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ফার্স্ট ক্লাসেরও কোনো দাম নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগের লোক হলে থার্ড ক্লাস হলেও চাকরি হচেছ। তাহলে আমাদের ভবিষ্যত কি? তিনি বলেন, আমি কোনদিন বলিনি যারা আওয়ামী লীগ করে তাদের চাকরি হবে না। আমাদের সময়ে আওয়ামী লীগের বহু লোক চাকরি করেছে। তারা যোগ্যতার ভিত্তিতে পদোন্নতি পেয়েছে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেও অফিসার ভালো হলে তাদের চাকরি বা পদোন্নতিতে কোন প্রতিবন্ধকতা তৈরি করিনি। এখন ভাল অফিসারদের বিএনপি করার অপরাধে ওএসডি ও চাকরিচ্যুত করছে। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো এখন অছাত্র দিয়ে ভরা। সেখানে তো অন্য কোন দলের ছাত্রদের থাকতে দেয়া হয় না। সেখানে শিক্ষক থেকে কর্মচারী সবাইকে আওয়ামী লীগ করতে হবে নইলে থাকতে পারবে না। তাই প্রতিনিয়ত আমরা পেছনের দিকে যাচ্ছি। তিনি বলেন, আন্দোলনের মাধ্যমে জুলুমবাজ এ সরকারকে বিদায় করত পারব না- আমি এমন দুর্বল হয়ে যাইনি। আগামী দিনের আন্দোলনে আমি নিজেই রাজপথে থাকব। অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের উদ্দেশে খালেদা জিয়া বলেন, আজ তোমাদের দেখে আমি সাহস পেয়েছি। আমাদের পেছনে দেশের তরুণ সমাজের এমন একটি অংশ আছে যারা দেশকে নিয়ে চিন্তা করে। যাদের হাতে আগামীর বাংলাদেশ নিরাপদ। আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছি। কারও গলগ্রহ হয়ে বেঁচে থাকতে নয়। সেটা সত্যিকারের স্বাধীনতা নয়। এর আগে ব্লু ব্যান্ড কল অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টের মুখপাত্র মোহাম্মদ ফয়েজ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানসহ অর্ধশতাধিক অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট মতবিনিময় সভায় অংশ নেন। মতবিনিময় সভায় বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল আলমগীর, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা উসমান ফারুকসহ বিএনপির কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা উপস্থিত ছিলেন। #





সরকারের ভুলনীতির কারণে আমরা বন্ধুহীন হয়ে পড়ছি: খালেদা জিয়া

: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, দেশে বিনিয়োগ নেই, মানুষের কর্মসংস্থান কমে যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সরকারের দুর্নীতি ও ভূলনীতির কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বিদেশীরা বিনিয়োগে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। কারণ দেশে গণতন্ত্র নেই, মানবাধিকার নেই, দুর্নীতি, সুশাসন নেই। সরকারের দুর্নীতি ও ভুলনীতির কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে- আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমরা আস্তে আস্তে বন্ধুহীন হয়ে পড়ছি। বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছি।



রোববার রাত ৯ টায় বিএনপি চেয়ারপারসন এর গুলশান রাজনৈতিক কার্যালয়ে ‘ব্লু ব্যান্ড কল অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট’ নামে একটি সংগঠনের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। খালেদা জিয়া বলেন,  বর্তমান অবৈধ সরকার ক্ষমতায় এসে দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিচ্ছে এবং জাতিকে বিভক্ত করে ক্ষমতায় থাকার জন্য সব রকম চেষ্টা করেছে। একের পর এক দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে শিক্ষিত তরুণরা চাকরি পাচ্ছে না। গার্মেন্টস খাতে বাংলাদেশের অবস্থান দুই নম্বর থেকে চার নম্বরে গিয়ে ঠেকেছে।৭ ডিসেম্বর (রেডিও তেহরান)



তিনি বলেন,  আজকে দেশ মহাসঙ্কটে। গণতন্ত্র আজ নির্বাসিত। বর্তমান সরকার যোগ্য ও মেধাবীদের জন্য চাকরির কোন সুযোগই রাখেনি। যুব সমাজ চাকরি চাইছে কিন্তু চাকরি পাচ্ছে না। প্রতিটি ক্ষেত্রে শিক্ষাদীক্ষা দরকার। কিন্তু সরকার মালিকদের বাধ্য করছে, শিক্ষাদীক্ষা থাকুক না থাকুক আওয়ামী লীগের লোকজনদের চাকরি দিতে হবে।



বেগম জিয়া বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ফার্স্ট ক্লাসেরও কোনো দাম নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগের লোক হলে থার্ড ক্লাস হলেও চাকরি হচেছ। তাহলে আমাদের ভবিষ্যত কি?



তিনি বলেন,  আমি কোনদিন বলিনি যারা আওয়ামী লীগ করে তাদের চাকরি হবে না। আমাদের সময়ে আওয়ামী লীগের বহু লোক চাকরি করেছে। তারা যোগ্যতার ভিত্তিতে পদোন্নতি পেয়েছে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেও অফিসার ভালো হলে তাদের চাকরি বা পদোন্নতিতে কোন প্রতিবন্ধকতা তৈরি করিনি। এখন ভাল অফিসারদের বিএনপি করার অপরাধে ওএসডি ও চাকরিচ্যুত করছে।



বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো এখন অছাত্র দিয়ে ভরা। সেখানে তো অন্য কোন দলের ছাত্রদের থাকতে দেয়া হয় না। সেখানে শিক্ষক থেকে কর্মচারী সবাইকে আওয়ামী লীগ করতে হবে নইলে থাকতে পারবে না। তাই প্রতিনিয়ত আমরা পেছনের দিকে যাচ্ছি।



তিনি বলেন, আন্দোলনের মাধ্যমে জুলুমবাজ এ সরকারকে বিদায় করত পারব না- আমি এমন দুর্বল হয়ে যাইনি। আগামী দিনের আন্দোলনে আমি নিজেই রাজপথে থাকব।



অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের উদ্দেশে খালেদা জিয়া বলেন, আজ তোমাদের দেখে আমি সাহস পেয়েছি। আমাদের পেছনে দেশের তরুণ সমাজের এমন একটি অংশ আছে যারা দেশকে নিয়ে চিন্তা করে। যাদের হাতে আগামীর বাংলাদেশ নিরাপদ। আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছি। কারও গলগ্রহ হয়ে বেঁচে থাকতে নয়। সেটা সত্যিকারের স্বাধীনতা নয়।



এর আগে ব্লু ব্যান্ড কল অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টের মুখপাত্র মোহাম্মদ ফয়েজ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানসহ অর্ধশতাধিক অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট মতবিনিময় সভায় অংশ নেন। মতবিনিময় সভায় বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল আলমগীর, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা উসমান ফারুকসহ বিএনপির কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা উপস্থিত ছিলেন। #








«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply