প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জানুয়ারিতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের জন্য ইসি প্রস্তুত নয়। সীমানা নির্ধারণ ও ভোটার তালিকা হালনাগাদের পর নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়া হবে। মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে সিইসি এ কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে ইসি সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, যুগ্মসচিব জেসমিন টুলী উপস্থিত ছিলেন। সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচন করার নির্দেশনা দিয়েছেন। এমন খবরের ভিত্তিতে সিইসি জরুরি সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেন। জানুয়ারিতে নির্বাচন সম্ভব কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ বলেন, জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আমাকে সময় দিতে হবে। সীমানা নির্ধারণ, ভোটার তালিকা মুদ্রণ ও তফসিল ঘোষণার জন্য সময়ের প্রয়োজন রয়েছে। সিইসি জানান, মন্ত্রিসভায় ডিসিসি নির্বাচন করার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া তাগাদার খবর পত্রিকার মাধ্যমে জেনেছি। কিন্তু এখনো পর্যন্ত সীমানা নির্ধারণ নিয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের পক্ষ থেকে কোনো ধরণের চিঠি পাইনি। তিনি আরো বলেন, বিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের (ডিসিসি) নির্বাচন করতে হলে আগে সীমানা সংক্রান্ত যে জটিলতা রয়েছে তা নিরসন করতে হবে। জটিলতা নিরসন না করে নির্বাচন করা সম্ভব নয়। কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ বলেন, স্থানীয় সরকার বিভাগকে আমরা অনেকবার তাগাদা দিয়েছি। কোনো কাজ হয়নি। এবার উপরের চাপে যদি কিছু হয়। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার যদি অল্প সময়ের মধ্যে সীমানা নির্ধারণ করে আমাদের চিঠি দেয় তাহলে আমরা সে মোতাবেক ভোটার তালিকা ঠিক করবো। তবে সব কিছুই নির্ভর করছে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপর। সিইসি বলেন, বর্তমানে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ চলছে। তাই এখন নির্বাচন করতে হলে পুরান ভোটার তালিকা দিয়ে নির্বাচন করতে হবে। এতে প্রায় ৫ লাখ নতুন ভোটার ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। এছাড়া পাবলিক পরীক্ষার বিষয়টিও বিবেচনায় নিয়ে তফসিল দেয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বড় পরীক্ষাগুলো চলাকালে আমরা নির্বাচন এড়িয়ে চলি। প্রসঙ্গত, ডিসিসি দক্ষিণের ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের সীমানা জটিলতা রয়েছে। আর উত্তরে উত্তরার ১১ থেকে ১৪ নম্বর সেক্টর, দক্ষিণগাঁওয়ের সীমানা বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জানুয়ারিতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের জন্য ইসি প্রস্তুত নয়। সীমানা নির্ধারণ ও ভোটার তালিকা হালনাগাদের পর নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়া হবে। মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে সিইসি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে ইসি সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, যুগ্মসচিব জেসমিন টুলী উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচন করার নির্দেশনা দিয়েছেন। এমন খবরের ভিত্তিতে সিইসি জরুরি সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেন। জানুয়ারিতে নির্বাচন সম্ভব কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ বলেন, জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আমাকে সময় দিতে হবে। সীমানা নির্ধারণ, ভোটার তালিকা মুদ্রণ ও তফসিল ঘোষণার জন্য সময়ের প্রয়োজন রয়েছে।
সিইসি জানান, মন্ত্রিসভায় ডিসিসি নির্বাচন করার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া তাগাদার খবর পত্রিকার মাধ্যমে জেনেছি। কিন্তু এখনো পর্যন্ত সীমানা নির্ধারণ নিয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের পক্ষ থেকে কোনো ধরণের চিঠি পাইনি। তিনি আরো বলেন, বিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের (ডিসিসি) নির্বাচন করতে হলে আগে সীমানা সংক্রান্ত যে জটিলতা রয়েছে তা নিরসন করতে হবে। জটিলতা নিরসন না করে নির্বাচন করা সম্ভব নয়।
কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ বলেন, স্থানীয় সরকার বিভাগকে আমরা অনেকবার তাগাদা দিয়েছি। কোনো কাজ হয়নি। এবার উপরের চাপে যদি কিছু হয়। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার যদি অল্প সময়ের মধ্যে সীমানা নির্ধারণ করে আমাদের চিঠি দেয় তাহলে আমরা সে মোতাবেক ভোটার তালিকা ঠিক করবো। তবে সব কিছুই নির্ভর করছে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপর।
সিইসি বলেন, বর্তমানে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ চলছে। তাই এখন নির্বাচন করতে হলে পুরান ভোটার তালিকা দিয়ে নির্বাচন করতে হবে। এতে প্রায় ৫ লাখ নতুন ভোটার ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। এছাড়া পাবলিক পরীক্ষার বিষয়টিও বিবেচনায় নিয়ে তফসিল দেয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বড় পরীক্ষাগুলো চলাকালে আমরা নির্বাচন এড়িয়ে চলি।
প্রসঙ্গত, ডিসিসি দক্ষিণের ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের সীমানা জটিলতা রয়েছে। আর উত্তরে উত্তরার ১১ থেকে ১৪ নম্বর সেক্টর, দক্ষিণগাঁওয়ের সীমানা বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
No comments: