ভারতে পাচারকালে যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানার পুটখালী সীমান্ত এলাকা থেকে আট নারী-পুরুষকে উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা। এ সময় পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে এক নারীকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় ওই নারীসহ ১০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেছে বিজিবি। রোববার (০৭ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে এসব নারী-পুরুষকে উদ্ধার করা হয়। এর পরপরই বেনাপোল পোর্ট থানায় পাচারের অভিযোগে মামলা করা হয়। উদ্ধার হওয়া নারী-পুরুষরা হলেন- সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের খলিলের মেয়ে খাদিজা (১৭), ওমর গাজির মেয়ে রোজিনা (১৯), জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে খাদিজা (২০) ও পারভিন (১৮), লোকমানের ছেলে সামসুর রহমান (২০), হারুনের ছেলে আশরাফ (১৮), আব্দুর সবুরের ছেলে তুহিন (১৯) ও জব্বারের ছেলে সামসুর (১৭)। বিজিবি জানায়, উদ্ধার হওয়া নারী-পুরুষদের পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের ইব্রাহিমের স্ত্রী পাইরী বেগমকে (২২) বেনাপোলের পুটখালী থেকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় তার সহযোগী পালাতক আরো নয় জনকে আসামি করে বেনাপোল পোর্ট থানায় একটি মামলা হয়েছে। আসামিরা হলেন- বেনাপোলের পুটখালী এলাকার আতিয়ারের ছেলে ইব্রাহিম (৪২), বিল্লালের ছেলে সুজন (৩৫), নূর মোহাম্মদের ছেলে কালোমনি (৪০), গোলামের ছেলে হাবিবুর (২৫), রবিউলের ছেলে বাদল (৩৪), সামসুল কসাইয়ের ছেলে শুকজান (৩০), গহর আলীর ছেলে ছালাম (৩২), স্বপনের ছেলে সুজন (৩৩) ও কলারোয়া উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের খোদা বক্সের ছেলে রেজাউল (৩৬)। পুটখালী বিজিবি ক্যাম্পের ল্যান্স নায়েক আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, উদ্ধার হওয়া নারী-পুরুষসহ পাচারকারী ওই নারীকে পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
ভারতে পাচারকালে যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানার পুটখালী সীমান্ত এলাকা থেকে আট নারী-পুরুষকে উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা।
এ সময় পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে এক নারীকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় ওই নারীসহ ১০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেছে বিজিবি।
রোববার (০৭ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে এসব নারী-পুরুষকে উদ্ধার করা হয়। এর পরপরই বেনাপোল পোর্ট থানায় পাচারের অভিযোগে মামলা করা হয়।
উদ্ধার হওয়া নারী-পুরুষরা হলেন- সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের খলিলের মেয়ে খাদিজা (১৭), ওমর গাজির মেয়ে রোজিনা (১৯), জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে খাদিজা (২০) ও পারভিন (১৮), লোকমানের ছেলে সামসুর রহমান (২০), হারুনের ছেলে আশরাফ (১৮), আব্দুর সবুরের ছেলে তুহিন (১৯) ও জব্বারের ছেলে সামসুর (১৭)।
বিজিবি জানায়, উদ্ধার হওয়া নারী-পুরুষদের পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের ইব্রাহিমের স্ত্রী পাইরী বেগমকে (২২) বেনাপোলের পুটখালী থেকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় তার সহযোগী পালাতক আরো নয় জনকে আসামি করে বেনাপোল পোর্ট থানায় একটি মামলা হয়েছে।
আসামিরা হলেন- বেনাপোলের পুটখালী এলাকার আতিয়ারের ছেলে ইব্রাহিম (৪২), বিল্লালের ছেলে সুজন (৩৫), নূর মোহাম্মদের ছেলে কালোমনি (৪০), গোলামের ছেলে হাবিবুর (২৫), রবিউলের ছেলে বাদল (৩৪), সামসুল কসাইয়ের ছেলে শুকজান (৩০), গহর আলীর ছেলে ছালাম (৩২), স্বপনের ছেলে সুজন (৩৩) ও কলারোয়া উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের খোদা বক্সের ছেলে রেজাউল (৩৬)।
পুটখালী বিজিবি ক্যাম্পের ল্যান্স নায়েক আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, উদ্ধার হওয়া নারী-পুরুষসহ পাচারকারী ওই নারীকে পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
No comments: