মমির মানুষ দেখা আড়াই হাজার বছর আগের মানুষ দেখতে পারাটা নিশ্চই বিস্ময়কর। হোক না সেটা মৃতদেহ। যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা এমনই এক মানুষের মরদেহ দেখার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন। প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার বিস্ময় মমি। এমনই এক মমির কফিন উন্মোচন করেছেন তারা। আড়াই হাজার বছর আগের মানুষ দেখতে পারাটা নিশ্চই বিস্ময়কর। হোক না সেটা মৃতদেহ। যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা এমনই এক মানুষের মরদেহ দেখার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন। প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার বিস্ময় মমি। এমনই এক মমির কফিন উন্মোচন করেছেন তারা। এর ভেতর ছিল মিনিরদিস নামে ১৪ বছর বয়সী এক বালকের মমি। তার পা ছিল বিচ্ছিন্ন। খোলা অবস্থায় তার পায়ের আঙুল কিছুটা বেরিয়ে ছিল। শিকাগো ফিল্ড মিউজিয়ামে মমিটি আছে ১৯২০ সাল থেকে। সমাহিত করার পর প্রথমবারের মতো মিনিরদিসের দেহ উন্মোচন করা হলো। তার মমি ধারণকারী শবাধারটি ছিল অতি সুসজ্জিত। বিজ্ঞানী জেপি ব্রাউন আরও তিন সহযোগীর সাহায্য নিয়ে এই কফিন উন্মোচন করতে সক্ষম হন।মমির মানুষ দেখা মিনিরদিস ছিল প্রাচীর মিসরের এক মন্দিরের প্রভাবশালী পুরোহিতের ছেলে। খ্রিস্টের জন্মের ৫০০ বছর আগে মমি করার জন্য তাকে পেঁচিয়ে রাখা কাপড়টি এখন হলুদাভ। তাতে জড়িয়ে আছে হাজার বছরের পুরনো ধুলো। সোনালি রঙের শক্ত কাপড়ে মুড়িয়ে ঢেকে রাখা মমির মুখ। দীর্ঘ দিন ধরে মমিটি শুইয়ে রাখার ফলে এটা খোলা নিয়ে বিপদে পড়েছেন বিজ্ঞানীরা। কারণ একটু এদিক-সেদিক হলেই গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে ধুলোয় পরিণত হয়ে যেতে পারে মাথা। তাই কফিন খোলার পর মমির পায়ের আঙুল দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে বিজ্ঞানীদের। সূত্র :ডেইলি মেইল।
মমির মানুষ দেখা
আড়াই হাজার বছর আগের মানুষ দেখতে পারাটা নিশ্চই বিস্ময়কর। হোক না সেটা মৃতদেহ। যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা এমনই এক মানুষের মরদেহ দেখার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন। প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার বিস্ময় মমি। এমনই এক মমির কফিন উন্মোচন করেছেন তারা।
আড়াই হাজার বছর আগের মানুষ দেখতে পারাটা নিশ্চই বিস্ময়কর। হোক না সেটা মৃতদেহ। যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা এমনই এক মানুষের মরদেহ দেখার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন। প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার বিস্ময় মমি। এমনই এক মমির কফিন উন্মোচন করেছেন তারা। এর ভেতর ছিল মিনিরদিস নামে ১৪ বছর বয়সী এক বালকের মমি। তার পা ছিল বিচ্ছিন্ন। খোলা অবস্থায় তার পায়ের আঙুল কিছুটা বেরিয়ে ছিল। শিকাগো ফিল্ড মিউজিয়ামে মমিটি আছে ১৯২০ সাল থেকে। সমাহিত করার পর প্রথমবারের মতো মিনিরদিসের দেহ উন্মোচন করা হলো। তার মমি ধারণকারী শবাধারটি ছিল অতি সুসজ্জিত। বিজ্ঞানী জেপি ব্রাউন আরও তিন সহযোগীর সাহায্য নিয়ে এই কফিন উন্মোচন করতে সক্ষম হন।মমির মানুষ দেখা
মিনিরদিস ছিল প্রাচীর মিসরের এক মন্দিরের প্রভাবশালী পুরোহিতের ছেলে। খ্রিস্টের জন্মের ৫০০ বছর আগে মমি করার জন্য তাকে পেঁচিয়ে রাখা কাপড়টি এখন হলুদাভ। তাতে জড়িয়ে আছে হাজার বছরের পুরনো ধুলো। সোনালি রঙের শক্ত কাপড়ে মুড়িয়ে ঢেকে রাখা মমির মুখ। দীর্ঘ দিন ধরে মমিটি শুইয়ে রাখার ফলে এটা খোলা নিয়ে বিপদে পড়েছেন বিজ্ঞানীরা। কারণ একটু এদিক-সেদিক হলেই গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে ধুলোয় পরিণত হয়ে যেতে পারে মাথা। তাই কফিন খোলার পর মমির পায়ের আঙুল দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে বিজ্ঞানীদের। সূত্র :ডেইলি মেইল।
No comments: